শাস্তি না দিয়েই কিভাবে শিশুকে শৃঙ্খলা শেখানো যায়

শাস্তি না দিয়েই কিভাবে শিশুকে শৃঙ্খলা শেখানো যায়

সন্তান প্রতিপালন নিঃসন্দেহে অত্যন্ত কঠিন ও মানবজীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। সব বাবা-মা কেই খুব বিচক্ষণতা, ধৈর্য ও পরিশ্রমের মাধ্যমে সন্তান মানুষ করতে হয়। সন্তান প্রতিপালনের অনেকগুলো ধাপের একটি হচ্ছে শৃঙ্খলা শেখানো। বাচ্চাকে শৃঙ্খলা অবশ্যই শেখাতে হবে, তবে তা যেন হয় গঠনমূলক ও ইতিবাচক উপায়ে। শাস্তি ও  শৃঙ্খলার মধ্যে যে সীমারেখা রয়েছে তা জানতে হবে এবং শিশুকে শাস্তি না দিয়েই কিভাবে শৃঙ্খলিত জীবনে অভ্যস্ত করা যায় সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।  আরও পড়ুনঃ শিশুকে শৃঙ্খলা শেখাতে শাস্তি দেয়া কতটা কার্যকরী শাস্তি ছাড়াই কিভাবে শিশুকে শৃঙ্খলা শেখানো যায়? শাস্তি না দিয়েও শিশুকে শৃঙ্খলা…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে শৃঙ্খলা শেখাতে শাস্তি দেয়া কতটা কার্যকরী

শিশুকে শৃঙ্খলা শেখাতে শাস্তি দেয়া কতটা কার্যকরী

শিশুকে শৃঙ্খলা শেখাতে বা শাসন করতে প্রায় সব বাবা-মা শাস্তির সাহায্য নেয়। আমরা মনে করি শাস্তির ভয় দেখিয়ে শিশুকে সঠিক পথে পরিচালিত করা সম্ভব। যে ব্যাপারটি আমরা খেয়াল করিনা বা করতে চাইনা তা হলো শাস্তির ফলে শিশুর মনে যে নেতিবাচক প্রভাব পরে এবং তা তার বিকাশকে কতোখানি বিঘ্নিত করে। শাস্তি ও শৃঙ্খলার মধ্যে পার্থক্য কি? শৃঙ্খলা হচ্ছে শিশুকে আত্ম-নিয়ন্ত্রণ, আত্মবিশ্বাস ও দায়িত্ব  শেখানোর এক উপযুক্ত কৌশল। কোনটা ভাল, কোনটা ভুল, কোনটা করা যাবে, কোনটা করা যাবেনা এই সব কিছু শিশুকে সুন্দর করে রপ্ত করানোর পন্থাই হচ্ছে শৃঙ্খলা।    কোনধরনের আক্রমনাত্নক আচরণের…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর মানবিক উন্নয়নের কৌশলঃ শাস্তি প্রদান না অন্য কিছু

ভালবেসে শেখান

লিখেছেন – Sharmin Shamon হেলদি প্যরেন্টিং এর অন্যতম উদ্দেশ্য হলো বাচ্চাকে না মেরে কৌশলে সুন্দর এবং কার্যকরী পদ্ধতিতে আত্ম-নিয়ন্ত্রণ করতে শেখানো। মানুষ যখন নিজের উপর নিজে নিয়ন্ত্রন তৈরি করতে পারে তখন সে যেকোন খারাপ কিছু থেকেই নিজেকে দূরে রাখতে পারে। ভয়-ভীতি, মারধোর আর চাপিয়ে দেয়া শিক্ষা  মানুষকে সাময়িক ঠিক রাখলেও বেশিরভাগ সময়েই এর দীর্ঘমেয়াদি কোন সুফল থাকেনা। একটি অতি পরিচিত দৃশ্য কল্পনা করুন। আপনি আপনার বাচ্চাকে কিছু একটা করতে বলছেন সে করছে না, আবার কিছু একটা করতে না করছেন কিন্তু সে শুনছে না, আপনি উঠে এসে জোরে দিলেন এক থাপ্পড়!…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর নিয়মানুবর্তিতা (Discipline) শিক্ষা

শিশুর নিয়মানুবর্তিতা শিক্ষা

লিখেছেন – Sharmin Shamon আদর-ভালোবাসার পরেই সবচেয়ে গুরুত্ত্বপূর্ণ যে উপহারটি আপনি আপনার বাচ্চাকে দিতে পারেন তা হলো ডিসিপ্লিন বা শৃঙ্খলা। কিন্তু একই সাথে এটা অন্যতম একটি চ্যালেঞ্জ বা কঠিন কাজ মা-বাবাদের জন্য। ডিসিপ্লিন হলো শেখানোর বিষয়, শাস্তি দেয়া নয়। ধরুন আপনার বাচ্চা এমন কিছু করছে যা করা ঠিক না, আপনি তাকে বার বার সেটা করা থেকে থামাচ্ছেন যতোক্ষন না বাচ্চা নিজেই সেটা থেকে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করা শিখছে। এটাও একধরনের ডিসিপ্লিন শেখানো। তবে এই থামানোর কাজটি করতে হবে অত্যন্ত ধারাবাহিকভাবে আর ভালোবাসা দিয়ে যেন বাচ্চাটি বুঝতে পারে সে ঠিক করছে না…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর জন্যে নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠায় অটল ও ধারাবাহিক থাকবেন কিভাবে?

শিশুর জন্যে নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠায় অটল ও ধারাবাহিক থাকবেন কিভাবে?

নিয়মিতভাবে শিশুর আচরণের একটা মাত্রা নির্ধারণ করা, শিশুকে দিয়ে সেগুলো পালন করানো, প্রয়োজনে বয়স উপযোগী শাস্তি প্রদান এই কাজগুলো প্রতিদিন ঠিকঠাকভাবে করা আপনার জন্যে যত কঠিনই হোক না কেন, করা উচিত। এবং নিয়মকানুনে ধারাবাহিকতা রক্ষায় যে বিষয়গুলো বার বার বাধা হয়ে আসছে সেগুলো খুঁজে বের করে কিভাবে ধারাবাহিকতা আরো বৃদ্ধি করা যায়, সে লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর শৃঙ্খলা শিক্ষার কিছু কৌশল

শিশুর শৃঙ্খলা শিক্ষার কিছু কৌশল

১-২ বছরের শিশুর কিছু আচরণগত সমস্যা এবং তা প্রতিকারের কিছু টিপস দুই বছর বয়সী শিশুদেরকে নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখানোর মতো কঠিন কাজ খুব কমই আছে। হয়ত এই কারণেই “দুর্ধর্ষ দুই” “terrible twos” কথাটা দেশে-বিদেশে মা-বাবাদের জন্য একটা আতংকের নাম! এই বয়সী বাচ্চারা দেখতে যতই মিষ্টি হোক না কেন এদের জেদ দেখে মাঝে মাঝে অবাকই হতে হয়।   যদিও এখনো তারা তাদের কৃতকর্মের ফল ভোগ করার উপযোগী হয়নি তারপরও তাদের আচরণ নিয়ন্ত্রণের জন্য এখন থেকেই চেষ্টা শুরু করাটা গুরুত্বপূর্ণ। শিশুদেরকে নিয়ম-শৃঙ্খলা শেখানোর এটাই সেরা সময়। অন্তত শিশু মনবিদদের এমনটাই ধারণা। দুই বছর বয়সী…

বিস্তারিত পড়ুন