Articles

কলিক বেবি । শিশুর অস্বাভাবিক কান্না

কলিক বেবি

কলিক কি সব নবজাতকই কান্না করে, এটাই বাস্তবতা। কান্নাই পৃথিবীতে তাদের প্রয়োজন জানান দেয়ার একমাত্র উপায়। কিন্তু কিছু কিছু নবজাতক (প্রায় ১৫ থেকে ২০ ভাগ) অন্যদের তুলনায় অনেক বেশী কান্না করে। যখন এসব সুস্থ বাচ্চা কোন কারণ ছাড়াই, যেমন অসুস্থ লাগা, খিদে লাগা, মায়ের সংস্পর্শের ইচ্ছা, ন্যাপীর ভিজে ভাব, ক্লান্ত লাগা, কিংবা গরম বা ঠাণ্ডা লাগা ছাড়াই বেশ অনেকটা সময় জুড়ে কান্না করতে থাকে তখন এধরনের শিশুদের বিশেষজ্ঞরা কলিক বেবি বলে থাকেন। অনেক মা বাবাই বুঝে উঠতে পারেন না, নবজাতক কেন কান্না করছে। যখন তারা ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান এবং…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য । সমস্যা ও প্রতিকার

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা ও প্রতিকার

গর্ভাবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। বেশির ভাগ মহিলাই সাধারণত এ সময় কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগেন। এমনিতেই গর্ভাবস্থায় নানা ধরনের সমস্যা থাকে। তারপর যদি পেট পরিষ্কার না হয় তাহলে ভাবী মায়ের শরীর ও মন ভালো থাকে না। পেটে সব সময় একটা অস্বস্তিভাব বিরাজ করে। কখনো আবার তলপেটে ও কোমরে ব্যথা অনুভূত হয়। পেটের পীড়া সবার কাছে সাধারণ রোগ। যে খাবার থেকে আমরা শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি আহরণ করি তার অপ্রয়োজনীয় অংশ মল রূপে দেহ থেকে বের করে দিই। স্বাভাবিক মলত্যাগ দেহের সুস্থতার একটি লক্ষণ। ডায়রিয়া হলে যেমন মল পাতলা হয়ে যায় আবার কখনো তা…

বিস্তারিত পড়ুন

২৬ সপ্তাহের গর্ভাবস্থা | ভ্রূণের বৃদ্ধি, মায়ের শরীর এবং কিছু টিপস

সপ্তাহ ২৬ গর্ভাবস্থার প্রত্যেকটি সপ্তাহ

গর্ভাবস্থার ২৬ তম সপ্তাহে গর্ভের ভ্রূণের বেশিরভাগ ইন্দ্রিয়ের গঠন প্রায় শেষের দিকে থাকে এবং ভ্রূণটি তার চারপাশের পরিবেশের প্রতি বেশ ভালো প্রতিক্রিয়া দেখাতে শুরু করে। ভ্রূণটি এখন চুষতে, শুনতে, স্বাদ গ্রহণ করতে এমনকি মায়ের নড়াচড়ায় বা কোন উচ্চ শব্দে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারে। গর্ভাবস্থার ২৬ তম সপ্তাহকে প্রেগন্যান্সির দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারের ১৩তম সপ্তাহ হিসেবে ধরা হয়। এ সপ্তাহের অবস্থান গর্ভাবস্থার ষষ্ঠ মাসে। গর্ভধারণের ২৬ তম সপ্তাহে গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি গর্ভাবস্থার ২৬ তম সপ্তাহে ভ্রূণের স্নায়ুতন্ত্র আরো বিকশিত হতে থাকে এবং হাত ও পায়ের স্নায়ুগুলো আগের চেয়ে আরো পরিপক্ব হয়ে ওঠে যার কারণে…

বিস্তারিত পড়ুন

২৫ সপ্তাহের গর্ভাবস্থা | ভ্রূণের বৃদ্ধি, মায়ের শরীর এবং কিছু টিপস

সপ্তাহ ২৫ । গর্ভাবস্থার প্রত্যেকটি সপ্তাহ

গর্ভাবস্থার ২৫ তম সপ্তাহে গর্ভের ভ্রূণের দ্রুত বিকাশ ঘটতে থাকে। তার মস্তিষ্ক, ফুসফুস এবং পরিপাকতন্ত্রসহ অন্যান্য অঙ্গগুলো শরীরের নিজ নিজ স্থানে গঠিত হয়ে যায়, যদিও এগুলোর পরিপূর্ণ বিকাশ হতে আরও বেশ কিছু সময় প্রয়োজন। বেশিরভাগ মায়েরা হয়তো আরও কয়েক সপ্তাহ আগে থেকেই গর্ভের শিশুর নড়াচড়া বুঝতে শুরু করেন।  তবে প্রথমবার মা হতে যাওয়া অনেক নারীই হয়তো এই সময়ে এসে ভ্রূণের নড়াচড়া প্রথমবারের অনুভব করা  শুরু করতে পারেন। গর্ভাবস্থার ২৫ তম সপ্তাহকে প্রেগন্যান্সির দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারের ১২তম সপ্তাহ হিসেবে ধরা হয়। এ সপ্তাহের অবস্থান গর্ভাবস্থার ষষ্ঠ মাসে। গর্ভধারণের ২৫ তম সপ্তাহে গর্ভের…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা – কিছু পরামর্শ

গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা

সকল মুসলমানদের জন্য রমজান মাসে রোজা রাখা ফরয। গর্ভাবস্থায় রোজা  রাখা নিয়ে গর্ভবতী মহিলারা এসময়টায় বেশ চিন্তিত থাকেন। অনেক গর্ভবতী মহিলা রোজা রাখতে চান, আবার অনেকে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে ভেবে রোজা রাখা নিয়ে দ্বিধায় থাকেন। তবে প্রকৃতপক্ষে রোজা রাখা যাবে কি যাবে না তা নির্ভর করে গর্ভধারণকারী নারীর উপর। গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্য ও গর্ভের সন্তানের স্বাস্থ্যে উপর ভিত্তি করেই একজন গর্ভবতী নারী চাইলে রোজা রাখতে পারেন।গর্ভাবস্থায় রোজা রাখাটা কি শিশুর জন্য নিরাপদ কিনা তার সঠিক উত্তর দেওয়া মুশকিল। অনেক গবেষণা সত্ত্বেও এই কথা নিশ্চিত করে বলা সম্ভব নয় যে…

বিস্তারিত পড়ুন

২৪ সপ্তাহের গর্ভাবস্থা | ভ্রূণের বৃদ্ধি, মায়ের শরীর এবং কিছু টিপস

সপ্তাহ ২৪ । গর্ভাবস্থার প্রত্যেকটি সপ্তাহ

গর্ভাবস্থার ২৪ তম সপ্তাহে ভ্রূণের শরীরে জমা হতে থাকা চর্বি  এবং প্রায় সম্পুর্নভাবে গঠিত হয়ে যাওয়া পেশী, অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং হাঁড়ের ওজনের কারণে ভ্রূণের ওজন বেশ দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে। ২৪ তম সপ্তাহ থেকে গর্ভের ভ্রূণটিকে “ভায়েবল” (Viable) হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এই শব্দটির মানে হলো এ সপ্তাহে যদি কোন কারণে, মায়ের প্রি-ম্যাচিওর লেবারে ভ্রূণটি জন্ম নেয়, তবে উন্নত চিকিৎসা ও যত্নের মাধ্যমে ভ্রূণটিকে বাঁচানো সম্ভব। যদিও এসময়ের প্রসবে ভ্রূণের ও অনেকসময় মায়ের স্বাস্থ্যের যথেষ্ঠ ঝুঁকি থাকে। গর্ভাবস্থার ২৪ তম সপ্তাহকে প্রেগন্যান্সির দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারের ১১তম সপ্তাহ হিসেবে ধরা হয়। এ সপ্তাহের…

বিস্তারিত পড়ুন

চিকুনগুনিয়া : লক্ষণ ও প্রতিকার

চিকুনগুনিয়া

চিকুনগুনিয়া রোগটির কথা আমরা এখন অনেকেই জানি, বড়দের মতো শিশুদেরও কিন্তু এ রোগ হতে পারে। তাই এ রোগ সম্পর্কে জানা প্রয়োজন। খুব ছোট শিশু এমনকি দুই বছরের কম বয়সী শিশুদেরও এটি হতে পারে। অন্যদিকে মা এ রোগে আক্রান্ত হলে গর্ভের শিশুর আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা না থাকলেও শিশুর জন্মানোর আগে এক সপ্তাহের মধ্যে যদি মা আক্রান্ত হন তবে নবজাতকও চিকুনগুনিয়া রোগে আক্রান্ত হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ব্রেইনের বিভিন্ন অসুবিধা যা দীর্ঘমেয়াদি জটিলতা হিসেবে দেখা দিতে পারে। চিকুনগুনিয়া একটি ভাইরাসবাহিত রোগ। জীবনের জন্য এ রোগ সরাসরি হুমকি নয়; কিন্তু আক্রান্ত হলে নানা…

বিস্তারিত পড়ুন

প্রচণ্ড এই তাপদাহে কিছু করণীয়

প্রচণ্ড এই তাপদাহে কিছু করণীয়

গত কবছর ধরেই গ্রীষ্মে তাপদাহ অনেকটা অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছে । ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক উষ্ণতার কারণে সামনের বছরগুলোতে তাপদাহ আরও বাড়তে পারে। তাই কিছু ব্যাপারে আমাদের এখন থেকেই সতর্ক হতে হবে। গ্রীষ্মকালীন ফলঃ   যেকোনো কিছুর মোকাবেলা করতে গেলে প্রথমেই হতে হবে উদ্যমী – গ্রীষ্মের সব প্রতিকূল ব্যাপারের মধ্যে থেকেও কিছু পসিটিভ বিষয় খুঁজে বের করতে হবে। সৃষ্টিকর্তা  প্রকৃতিতে প্রতিকুলতা রেখেছেন, আবার সেইসাথে এমন কিছুও দিয়ে দিয়েছেন, যা ঠিকমত প্রয়োগ করলে আমরা সেই প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে সংগ্রাম চালিয়ে যেতে পারি। এই গ্রীষ্মের খুব ভালো একটি দিকঃ বিভিন্ন ফলের সমারোহ। তার মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী…

বিস্তারিত পড়ুন

২৩ সপ্তাহের গর্ভাবস্থা | ভ্রূণের বৃদ্ধি, মায়ের শরীর এবং কিছু টিপস

সপ্তাহ ২৩ । গর্ভাবস্থার প্রত্যেকটি সপ্তাহ

গর্ভাবস্থার ২৩ তম সপ্তাহে ভ্রূণের  বৃদ্ধি খুব দ্রুত হতে থাকে। এসময় পর্যন্ত ভ্রূণের ওজন বেশ ধীরে বাড়ছিলো । ২২-২৩ সপ্তাহের দিকে এসে ভ্রূণের ওজন অপেক্ষাকৃত দ্রুত বৃদ্ধি হতে থাকে এবং পরবর্তী  ৪ সপ্তাহের মধ্যে তার ওজন বর্তমান ওজনের প্রায় দ্বিগুণও  হয়ে যেতে পারে। গর্ভাবস্থার ২৩ তম সপ্তাহকে প্রেগন্যান্সির দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টারের নবম সপ্তাহ হিসেবে ধরা হয়। এ সপ্তাহের অবস্থান গর্ভাবস্থার ষষ্ঠ মাসে। গর্ভধারণের ২৩ তম  সপ্তাহে গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি গর্ভের ভ্রূণটির ত্বক এখনো বেশ নাজুক ও পাতলা হওয়ায় ত্বকের নীচের বিভিন্ন অঙ্গ ও হাঁড়গুলো  দৃশ্যমান। তবে এখন তার ত্বক ধীরে ধীরে…

বিস্তারিত পড়ুন

গরমে শিশুকে সুস্থ রাখার কিছু টিপস

গরমে শিশুকে সুস্থ রাখার কিছু টিপস

গ্রীষ্মকালের প্রচণ্ড গরম সবার জন্য কষ্টকর। বাচ্চারা খুব বেশি স্পর্শকাতর বলে তারা অনেক গরম আবহাওয়ায় সহজে খাপ খাওয়াতে পারে না। তীব্র গরমে শিশু নানারকম স্বাস্থ্য জটিলতার মুখোমুখি হয়। তাই বাবা-মার উচিত সব সময় তাদের যত্ন নিয়ে সচেতন থাকা।শিশু মাত্রই তার যত্নের প্রয়োজন তা হোক শীত, গ্রীষ্ম কিংবা বর্ষা কাল। তবে অন্যান্য সময়ের তুলনায় গরম কাল সত্যিকার অর্থেই শিশুদের জন্য কষ্টকর হয়ে উঠতে পারে। এ সময়ে শিশুদের নানাবিধ অসুখ হতে পারে।চলুন এই গরমে বাচ্চার যত্ন কিভাবে নিতে হবে সে সম্পর্কে জানি। জলবসন্ত বা চিকেন পক্স এ সময়টায় শিশুদের জলবসন্ত হয়ে থাকে।…

বিস্তারিত পড়ুন