ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমারের চিকিৎসা

ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমারের চিকিৎসা

রোগ নির্ণয় এমন অনেক নারী আছেন, যারা জানেনই না যে তাদের জরায়ুতে টিউমার রয়েছে। আপনার ফাইব্রয়েড হয়েছে বলে ডাক্তার যদি সন্দেহ করে থাকেন, তাহলে সুস্পষ্ট প্রমাণের জন্য তিনি আপনার শ্রোণীদেশ পরীক্ষা (Pelvic Examination) করে দেখতে পারেন। ফাইব্রয়েড নিশ্চিত করার জন্য অথবা আরো যেসব কারণে একই রকম উপসর্গ হতে পারে, সেগুলোকে বাতিল করার জন্য আরো কিছু পরীক্ষা করানোর প্রয়োজন হতে পারে,। এই পরীক্ষাগুলোর জন্য ডাক্তার আপনাকে  কোন হাসপাতাল বা প্যাথোলজি সেন্টারে পাঠাতে পারেন। যেহেতু ফাইব্রয়েড আক্রান্ত হলে সাধারণত কোনো লক্ষণ প্রকাশিত হয় না, তাই কখনো কখনো গাইনোকোলোজিক্যাল রুটিন চেক আপের সময়…

বিস্তারিত পড়ুন

ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমার । গর্ভধারণে কি প্রভাব ফেলতে পারে?

ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমার

ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমার কি?  ফাইব্রয়েড বা জরায়ুর টিউমার হলো নারীদেহের সাধারণ একধরনের টিউমার। গর্ভাবস্থায় শতকরা ১০ ভাগ নারীর দেহে ফাইব্রয়েড থাকতে পারে। ৩০ থেকে ৪০ বছরের নারীদের মধ্যে ফাইব্রয়েড আক্রান্তের হার বেশি। কিন্তু স্বস্তির বিষয় হলো, এটি টিউমার হলেও কিন্তু ক্যানসার নয়। এটি শরীরে ক্যানসারের মতো কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলে না। এই টিউমার থেকে ক্যানসার হওয়ার আশঙ্কা এক শতাংশের কম। এটি ইউটেরিন মায়োমা (Uterine Myoma) ফাইব্রো মায়োমা, লাইওমায়োমা নামেও পরিচিত। জরায়ু টিউমার বিভিন্ন আকারের হয়ে থাকে। ছোট টিউমার দেখতে মটরশুটির দানার সমান এবং বড় আকারের টিউমার কখনো কখনো বড়…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের সুজি

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের সুজি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ ডিমের সুজি শিশুদের জন্য একটি প্রধান খাবার যাতে থাকে সুজি, ডিম, গুড় এবং তেল। সুজি আমাদের দেশের শিশুদের প্রথম বাড়তি খাবার হিসেবে অধিক প্রচলিত। এত শক্তি, আমিষ এবং সামান্য পরিমানে খাদ্য আঁশ থাকে। ডিম শক্তির একটি ভালো উৎস। এছাড়াও এতে আরও পাওয়া যায় অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং বি কমপ্লেক্স। চাল কুমড়াতে সামান্য পরিমাণে আমিষ, চর্বি, খাদ্য আঁশ, শর্করা এবং অধিক পরিমাণে পানি থাকে। ভিটামিন এবং খনিজ লবনের মধ্যে থাকে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নায়াসিন এবং ভিটামিন সি। গুড়ে আয়রন থাকে, এছাড়া গুড়…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । সবজি খিচুড়ি

শিশুর খাবারের রেসিপি । সবজি খিচুড়ি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ চাল, ডাল সবজি এবং তেল ব্যবহার করে তৈরি করা সবজি খিচুড়ি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। এটি একটি প্রধান খাবার যা শিশুদের প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদা পূরণ করার জন্য পর্যাপ্ত ক্যালোরি সরবরাহ করে । এছাড়াও চাল এবং ডালকে একত্রিত করার ফলে এদের সম্পূরক বৈশিষ্ট্যের কারণে এত আমিষের গুনগত মান বেড়ে যায়। রান্নায় ব্যবহৃত তেলের কারণে শক্তির ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং এটি সবজি হতে প্রাপ্ত ভিটামিন ও বিটা ক্যারোটিনের শোষণকে বাড়িয়ে দেয়। প্রস্তুতকৃত খাবারের ওজনঃ ২৮০ গ্রাম (১ বাটি) পরিবেশনের সংখ্যাঃ ৩ আয়রনের উৎসঃ ডাল, বাদাম, পালংশাক বয়সসীমাঃ ৬-৮…

বিস্তারিত পড়ুন

ছয় মাস পর শিশুর পরিপূরক খাবার

শিশুর পরিপূরক খাবার

শিশুর পরিপূরক খাবার কি? শিশুর পরিপূরক খাবার খাবার বলতে শিশুর জন্মের ৬ মাস পর থেকে তার শারীরিক বৃদ্ধি ও বর্ধনে প্রয়োজনীয় পুষ্টি চাহিদা পূরণের জন্য একটি শিশুকে মায়ের দুধের পাশাপাশি যে বাড়তি খাবার দেয়া হয় তাকে বোঝানো হয়। উন্নতমানের পরিপূরক খাবার শক্তি, আমিষ, ভিটামিন, খনিজ লবন, এবং খাদ্য আঁশ পূর্ণ হবে। পরিপূরক খবার অবশ্যয় পরিষ্কার ও নিরাপদ, নরম এবং শিশুর জন্য সহজে গ্রহণযোগ্য, অতিরিক্ত মশলা, বা লবন বর্জিত হবে। পরিপূরক খাবার কেন এবং কিভাবে? শিশুর বয়স ছয় মাস পূর্ণ হলেই তার দৈহিক বর্ধন ও মস্তিকের পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য তার পুষ্টি…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর বেড়ে ওঠা । নবম মাস

শিশুর বেড়ে ওঠা । নবম মাস

শিশুর বেড়ে ওঠা । নবম মাস নয় মাস বয়সে বাচ্চারা হামাগুড়ি / ক্রলিং করে এবং বেশিরভাগ বাচ্চাই মোটামুটি স্বাধীনভাবে উঠে বসতে পারে। তবে, অন্যের সাহায্য ছাড়া হাঁটা শুরু করতে আরো এক দু- মাস কিংবা তার চেয়ে কিছু বেশিদিন  লাগতে পারে। এ সময় শক্ত কিছু ধরে উঠে দাঁড়াবার চেষ্টা করার প্রবণতা দেখা যায়, কিংবা আপনার হাত ধরে ‘হাঁটি হাঁটি –পা পা’ করতে খুব পছন্দ করে। অনেক সময় নিচু হয়ে বাচ্চাকে হাঁটানো আমাদের জন্য বেশ কঠিন হয়ে যায়, কিন্তু বাচ্চাদের এই নতুন কর্মকাণ্ডে সীমাহীন আগ্রহের কোনো সীমা থাকে না। তাই, অনেকে ওয়াকার…

বিস্তারিত পড়ুন

নবজাতকের পায়খানা : কখন স্বাভাবিক, কখন নয়

নবজাতকের পায়খানা

নবজাতকের পায়খানা বা মলের ধরন, পরিমান এবং কতবার করা উচিত, এসব প্রশ্ন নিয়ে বাবা মায়েদের চিন্তার শেষ নেই। প্রকৃতপক্ষে নবজাতকের পায়খানার এত বেশী ধরন আছে যে কয়েক বাচ্চার মায়েরাও হয়ত সবগুলো সম্পর্কে জানেন না। তাই আজকের আলোচনায় আমরা চেষ্টা করেছি বাচ্চার বেড়ে ওঠার সাথে সাথে কিংবা বাচ্চার খাবারের পরিবর্তনের সাথে সাথে বাচ্চার পায়খানার ধরন কিভাবে পরিবর্তিত হতে পারে, নবজাতকের পায়খানা কখন স্বাভাবিক, কখন নয় সে বিষয়ে বিস্তারিত তুলে ধরার। এ  আলোচনা থেকে আপনি বুঝতে পারবেন কখন আপনার চিন্তিত হওয়া দরকার এবং দ্রুত ব্যাবস্থা নেয়া দরকার। নবজাতকের পায়খানা দিনে কতবার হবে? …

বিস্তারিত পড়ুন

নবজাতকের ঘুম । কেমন হতে পারে ?

নবজাতকের ঘুম

প্রতিটি শিশুই আলাদা। প্রত্যেকটি নবজাতকের ঘুম , খাওয়ার অভ্যাসও আলাদা। অনেক শিশু আছে, যারা রাতে ঘুমায় না। অনেকে আবার পাঁচ ঘণ্টার টানা ঘুমে রাত পার করে দেয়। শিশুদের ২৪ ঘণ্টায় কতক্ষণ ঘুমানো উচিত, কীভাবে ঘুম পাড়াবেন—প্রথম থেকেই এ বিষয়গুলো জানা থাকলে সুবিধা। কারণ, নবজাতক একটু ঘুমালে নতুন হওয়া মায়েরও বিশ্রাম নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়। নবজাতকের  ঘুম কেমন হতে পারে? প্রকৃতপক্ষে জন্মের পর প্রথম কয়েক মাস শিশু ১৬ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘুমায়। এটা অস্বাভাবিক নয়। ঘুম শিশুদের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ কেননা এ সময় তাদের মস্তিষ্ক ও শরীর দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে।…

বিস্তারিত পড়ুন