বেশিরভাগ শিশুই বেবি ওয়াকার বেশ পছন্দ করে এবং বেবি ওয়াকারে শিশুকে রেখে দিয়ে বাবা মা’রা অন্যান্য কাজ করতে পারেন অর্থাৎ সবসময় শিশুর সাথে না থেকে তারা কিছুটা অবসর সময় কাটাতে পারেন। তবে অপ্রিয় হলে সত্য যে, বেবি ওয়াকার শিশুর জন্য নিরাপদ নয়।
বিস্তারিত পড়ুনCategory: শিশুর বিকাশ
কিভাবে আপনার শিশুকে সুখী হতে শেখাবেন (জন্ম থেকে ১২ মাস)
আপনার শিশু কিসে সুখী হয় তা জেনে আপনি হয়তো অবাক হবেন। শিশু বিকাশ বিশেষজ্ঞদের মতে আপনি আপনার শিশুকে সুখী বানাতে পারেন না, বরং তাঁকে সুখী হতে শেখাতে পারেন। মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ ও The Childhood Roots of Adult Happiness-এর লেখক এডওয়ার্ড হেলোওয়েলের মতে, অতিরিক্ত প্রশ্রয় দেওয়া শিশুরা, যেমন- যাদের প্রচুর খেলনা কিনে দেয়া হয় সব ধরণের দুখ কষ্ট থেকে দুরে রাখা হয় তারা টিন এজ বয়সে খুব বিষন্ন, রুঢ়প্রকৃতির ও নিরানন্দ হয়। হেলোওয়েল বলেন, শিশুরা ভবিষ্যতে সুখী হবে কিনা তা বাইরে থেকে বোঝা যায়না, এটা সম্পূর্ণ অভ্যন্তরীণ বিষয়। তিনি শিশুদের মানসিক বিকাশের…
বিস্তারিত পড়ুন৯-১২ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন
৯-১২ মাসে শিশুর পরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য বাবা মা তাদের শিশুর প্রথম ও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষক । কিন্তু তাই বলে তাকে কিছু শেখাবার জন্য আপনার নিজেকে কোনো চাপের মধ্যে ফেলতে হবেনা। শিশুদের ব্যাপারে বিস্ময়কর যে জিনিস সেটা হচ্ছে তারা তাদের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ থেকেই শিখতে থাকে। আপনি যখন গান করেন, কথা বলেন, এবং আপনার শিশুর সাথে খেলা করেন, তার মস্তিষ্ক সেগুলোর সাথে এমন সমন্বয় ঘটিয়ে থাকে যে সে ভাষা, অঙ্ক, সঙ্গীত এবং যুক্তিবিদ্যা শিখতে সুযোগ পায়। আপনি যখন আপনার শিশুকে সান্ত্বনা দেন, আপনি তাকে জানতে দেন যে এ পৃথিবী তার জন্য নিরাপদ। যত…
বিস্তারিত পড়ুনশিশু কখন থেকে হাঁটতে শুরু করে
শিশুর প্রথম হাঁটা জন্মের প্রথম বছরে শিশু তাঁর শরীরের হাড়, পেশী এবং নার্ভাস সিস্টেম সম্পূর্ণভাবে গড়ে তোলা এবং এদের মধ্যে সমন্বয় করণের কাজ করে। প্রথম দিকে শিশু বসতে শিখে, একপাশ থেকে অন্যপাশে গড়াতে শিখে, এরপর হামাগুড়ি দেয় এবং শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন ধাপ পার হয়ে হাঁটতে শেখে।১১ মাস বয়স থেকেই যেকোনো সময় বাবু হাঁটতে শুরু করতে পারে। প্রতিটি বাচ্চাই আলাদা, তাই ঠিক কোন সময় আপনার সন্তান হাঁটতে শুরু করবে, তা বলা মুশকিল। নিচে বাচ্চার ২ বছর পর্যন্ত বয়স অনুযায়ী হাঁটতে শেখার ধাপ সম্পর্কে কিছু ধারনা দেয়া হোল। তবে মনে রাখতে হবে…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর দেরীতে কথা বলা । কারণ ও করণীয়
সব পিতামাতাই সন্তানের মুখ থেকে প্রথম শব্দ শোনার জন্য অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করেন। তাই সন্তানের কথা বলায় দেরী হলে তা অত্যন্ত দুশ্চিন্তা ও হতাশার কারণ হয়। তবে ভালো খবর হচ্ছে বেশিরভাগ শিশুরাই দেরীতে কথা বলা শুরু করে দুই বছর বয়সের মধ্যে কোন সমস্যা ছাড়াই। প্রতি চারজনে একজন শিশু বিলম্বে কথা বলা শুরু করে। এদের বেশিরভাগেরই বিশেষ সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। শিশুর কথা বলার বিষয়ে এবং কখন একজন বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া প্রয়োজন সে বিষয়ে আজকের আলোচনা। শিশুর কথা বলা নিয়ে কখন চিন্তিত হবেন শিশু বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জিনিস শেখে। যেমন…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুকে ভালো ভাবে কথা বলতে শেখানোর কিছু টিপস
কিভাবে পায়চারি করতে হয় সেটা যেমন আপানার বাচ্চা সরাসারি শিখবেনা ঠিক একইভাবে কিভাবে কথা বার্তা বলতে হয় সেটাও আপনার বাচ্চা সরাসরি জানবেনা।জন্মের পরপরই একটি শিশু ভাষাজ্ঞান অর্জন করতে শেখে না। ভাষা বা কথা শেখার জন্য শিশুর মস্তিষ্ক তখন যথেষ্ট পরিপক্ক থাকে না। জন্মের প্রায় চার মাস পর্যন্ত একটি শিশুর ভাষা কান্নার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এ সময় তার ভাষা জ্ঞান থাকে শূন্যের কোঠায়। মৌখিকভাবে ভাব আদান প্রদান বা কথা বলা হোল এমন একটি দক্ষতা যা বিভিন্ন ধরনের সামর্থ্যের উপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে- অন্যের বলা শব্দ বোঝার ক্ষমতা থাকা, সঠিক…
বিস্তারিত পড়ুনবাচ্চার প্রথম কথা বলা কখন থেকে শুরু হয় ?
বাচ্চা কখন কথা বলতে শুরু করবে? শিশুদের বড় হওয়ার মুহূর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম স্মরণীয় হলো যখন তার মুখে কথা ফোটে। বয়স তিন হতে হতেই বাচ্চারা কথা বলতে শিখে যায়। সাধারণত এক বছর বয়সে শোনা যায় বাবুর মুখে প্রথম বুলি। দুই বছরে পা দিলে এক সঙ্গে দুতিনটি শব্দ বলতে পারে বাচ্চারা, বয়স আড়াই বছর হতে না হতেই ছোট ছোট বাক্য বলতে শিখে ফেলে। নিচে বাচ্চার কথা বলতে শেখার পর্যায় ক্রমিক ধাপ সম্পর্কে কিছু ধারনা দেয়া হোলো- বাচ্চা যখন মায়ের পেটে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে বাচ্চার ভাষা বোঝার প্রক্রিয়া শুরু হয় যখন সে মায়ের…
বিস্তারিত পড়ুন৬-৯ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন
৬-৯ মাসে পরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য খুব শীঘ্রই সে তার প্রথম পা ফেলবে। আপনার কাজ হবে তার নিজস্ব ভঙ্গিতে তাকে একটা সঠিক পথ বেছে নিতে উৎসাহিত করা। আপনি এখন আরও ভাল করে বুঝতে পারবেন সে কিভাবে স্বাচ্ছন্দ্য পেতে পছন্দ করে- তাকে খাওয়ানো , তাকে জড়িয়ে ধরে রাখা বা দোল খাওয়ানো, তাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা নাকি স্ট্রলারে করে চুপচাপ বেড়াতে যেতে। আপনারা দুজনে কোন শব্দ উচ্চারণ না করে ও নিজেদের মধ্যে কথা বার্তা বলতে শিখবেন। মনোযোগ সহকারে তার কথা শুনবেন। আপনি ও আপনার শিশু যত এক অপরকে চিনতে থাকবেন, আপনি ততই নিশ্চিত…
বিস্তারিত পড়ুন৩-৬ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন
৩-৬ মাসে পরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য জন্মের সময় শিশুদের মস্তিষ্ক সম্পূর্ণভাবে পরিণত থাকেনা। শিশুরা যখন বিভিন্নধরনের শব্দ, ঘ্রাণ, দেখার জিনিস, স্নেহ এবং প্রীতি পূর্ণ স্পর্শের অভিজ্ঞতা লাভ করে, তখন তাদের মস্তিষ্ক এ-সবের সাথে সমন্বয় সাধন করে যার মাধ্যমে তারা ভাষা শেখে, সমস্যা সমাধান করতে, এমনকি পরবর্তী জীবনে গণিত সংক্রান্ত বিষয়সমূহ সমাধান করতে শেখে। আপনার ও প্রাপ্ত বয়স্ক যারা শিশুদের দেখাশোনা করেন তাদের সাথে পারশপরিক সম্পর্ক শিশুদের মনের মাঝে সামাজিক ও মানসিক আবেগ জাগিয়ে তোলে। আপনি যখন কথা বলেন, গান করেন, জড়িয়ে ধরেন এবং আপানার শিশুর ডাকে সাড়া দেন, আপনি তার পূর্ণতা বিকাশে…
বিস্তারিত পড়ুন০-৩ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন
০-৩ মাস বয়সী শিশুর বিকাশ নতুন বাবা-মা হওয়া খুবই রোমাঞ্চকর এবং কষ্টকরও। প্রথম তিন মাস আপনার শিশুর সাথে সাথে আপনিও বাড়তে ও শিখতে থাকবেন। আপনার সাথে সময় কাটানোর চাইতে অন্য কিছু আর গুরুত্বপূর্ণ নয় আপনার শিশুর কাছে। আপনি যখন আপনার শিশুকে খাওয়ান, জড়িয়ে ধরেন, তার সাথে কথা বলেন ও খেলা করেন সে-সবের মাধ্যমে আপনি তার মনে মধ্যে আত্মবিশ্বাস, কৌতূহল ও কথা বলার বোধশক্তি সৃষ্টি করেন। আপনি তাকে অনুভব করতে দেন যে সে ভালবাসার পাত্র, তার যোগ্যতা আছে, এবং তার চারিদিকে বিরাট এই পৃথিবীর মাঝে সে নিরাপদ। শিশুরা যদি কথা বলতে…
বিস্তারিত পড়ুন