শিশুর আচার আচরণ যখন হঠাৎ করে নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং মা-বাবার ধৈর্য্য পরীক্ষা করতে শুরু করে, তখন বেশীরভাগ মা-বাবা নিজেরাই ‘টাইম আউট’ (Time Out) প্রক্রিয়া আবিষ্কার করে ফেলেন। ধরা যাক, একজন মা তার শিশুকে মানা করলেন যাতে সে তার ভাইকে না মারে। কিন্তু শিশু তো কথা শুনবেই না। সে বারবারই মারছে, সুযোগ পেলেই মারছে, মেরেই যাচ্ছে। দু-একবার চোখ রাঙানিতেও কাজ হচ্ছে না। এমনকি কোন কারণ ছাড়াই হাসতে হাসতে মারছে। এমতাবস্থায়, এই ব্যবহারটা যে গ্রহণযোগ্য না, এটা শিশুকে বোঝানোর জন্যে অনেক মা বাবাই শিশুকে ঘরের নির্দিষ্ট একটি যায়গায় কিছুক্ষণের জন্যে…
বিস্তারিত পড়ুনAuthor: fairylandbd
গর্ভাবস্থায় অবসাদগ্রস্থ বা ক্লান্ত লাগা কি স্বাভাবিক?
গর্ভকালীন সময়ে ক্লান্ত থাকা কি একদমই সাধারণ একটা ঘটনা? হ্যাঁ! গর্ভধারণের প্রথম তিন মাসে অবসাদ বা ক্লান্তি আপনাকে পুরোপুরি ঘিরে ধরবে এবং শেষের দিকে এই অবসাদ ও ক্লান্তি আবার ফিরে আসবে। গর্ভকালীন সময়ের প্রাথমিক দিকে অবসাদ কেন হয় সে ব্যাপারে সুনিশ্চিত তথ্য এখন পর্যন্ত কেউ দিতে পারেনি, তবে হরমোনের পরিবর্তন বিশেষ করে প্রজেস্টরন বৃদ্ধি পাওয়া এর অন্যতম কারণ হিসেবে গণ্য করা হয়। অনেক নারীদের ক্ষেত্রে গর্ভধারণের একদম প্রথম লক্ষণ হল এই অবসাদ, এমনকি গর্ভধারণের কোন প্রকার বাহ্যিক লক্ষণ দেখা না গেলেও তারা প্রতিনিয়তই প্রচুর পরিমাণে ক্লান্ত অনুভব করেন। আবার অনেক…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর জন্যে নিয়মকানুন প্রতিষ্ঠায় অটল ও ধারাবাহিক থাকবেন কিভাবে?
নিয়মিতভাবে শিশুর আচরণের একটা মাত্রা নির্ধারণ করা, শিশুকে দিয়ে সেগুলো পালন করানো, প্রয়োজনে বয়স উপযোগী শাস্তি প্রদান এই কাজগুলো প্রতিদিন ঠিকঠাকভাবে করা আপনার জন্যে যত কঠিনই হোক না কেন, করা উচিত। এবং নিয়মকানুনে ধারাবাহিকতা রক্ষায় যে বিষয়গুলো বার বার বাধা হয়ে আসছে সেগুলো খুঁজে বের করে কিভাবে ধারাবাহিকতা আরো বৃদ্ধি করা যায়, সে লক্ষ্যে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভকালীন সময়ে নিরাপদে ব্যায়াম করার ১৩টি নিয়ম
গর্ভকালীন সময়ে হালকা কিছু ব্যায়াম করলে শারীরিক ও মানসিক ভাবে বেশ প্রফুল্ল থাকা যায় এবং এই প্রফুল্লতা নিজেকে সন্তান জন্ম দেয়ার মত একটা ব্যাপারে মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিতে সাহায্য করে। তবে যেহেতু গর্ভকালীন সময়টা একজন নারীর জন্য বেশ সংবেদনশীল একটা সময়, তাই ব্যায়ামের ক্ষেত্রেও একটু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়।
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় মুড সুইং বা মেজাজের ওঠানামা
ইদানীং আপনি এত বিষণ্ণ থাকেন কেন? অবসাদ, মানসিক চাপ এবং শরীরের বিভিন্ন হরমোনের পরিবর্তনের কারণে গর্ভকালীন সময়ে মুড সুইং করাটা খুবই স্বাভাবিক একটা বিষয়। তবে আপনি মা হতে যাচ্ছেন অচিরেই, তাই অন্যান্য আরো অনেক নতুন অনুভূতির স্বাদ পাবেন এই সময়ে। এই ধরনের পরিবর্তনের সময়ে একেকজনের মধ্যে একেক ধরনের প্রতিক্রিয়া হয়ে থাকে। কিছু মায়েরা এই সময়ে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয় ধরনের আবেগের ক্ষেত্রেই একটু অতিরিক্ত মাত্রায় আবেগ অনুভব করেন। অন্য মায়েদের ক্ষেত্রে দেখা যায় তাদের মধ্যে অতিমাত্রায় হতাশা অথবা উদ্বেগ দেখা যায়। অনেক মায়েরা ৬ষ্ঠ সপ্তাহ থেকে ১০ম সপ্তাহ পর্যন্ত এই…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় নাক বন্ধ থাকা | প্রেগন্যান্সি রাইনাইটিস
গর্ভকালীন অবস্থায় নাক বন্ধ থাকাকে ডাক্তারি ভাষায় গর্ভকালীন রাইনাইটিস (Pregnancy rhinitis) বলা হয়। ঠাণ্ডা লাগার কারণে যখন আমাদের নাক বন্ধ থাকে, এই ব্যাপারটা কিছুটা ঠিক তেমনই। তবে এমন অবস্থা গর্ভকালীন সময়ে হরমোনের পরিবর্তনের কারণে হয়ে থাকে।
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় মুখে অতিরিক্ত লালা তৈরি হয় কেন?
সাধারণত আপনার মুখে দৈনিক এক গ্যালনের এক চতুর্থাংশ লাল তৈরি হয় কিন্তু আপনি সেটা তেমন একটা বুঝতে পারেন না, কেননা আপনি প্রতিনিয়তই একদমই অবচেতন মনে আপনার মুখের লালাগুলো গিলে ফেলছেন। আর এখন আপনি গর্ভধারণ করেছেন এবং আপনি লক্ষ্য করছেন যে আপনার মুখে সাধারণ অবস্থার চেয়ে একটু অতিরিক্ত লালা জমা হচ্ছে।
বিস্তারিত পড়ুনআপনার অতি দুষ্টু শিশুটিকে কিভাবে সামলাবেন?
অতি দুষ্টু বলতে এমন শিশুকে বোঝায় যার হাত ফ্রিজের উপর অব্দি পৌছে যায়। “সব শিশুরাই ‘না’ বলে, কিন্তু অতি দুষ্টু শিশুদের ‘না’টা খুব জোরালো এবং বেশ নিয়মিত। তার রাগের মুহুর্তগুলোও দীর্ঘ সময় ধরে চলে এবং খুব তীক্ষ্ণ হয়”। এমন দুষ্টু শিশুদের সামলানো বেশ খানিকটা কঠিনই বলা যায়। কিন্তু এমন কিছু উপায় আছে যার মাধ্যমে মা-শিশুর প্রতিদিনকার যুদ্ধে স্থায়ী বিরতির পাশাপাশি শিশুকে আত্ম-নিয়ন্ত্রন শেখানো সম্ভব।
বিস্তারিত পড়ুনজন্মের পরপরই মায়ের ত্বকের সংস্পর্শে আসা নবজাতকের জন্য কতটা উপকারী | ক্যাঙ্গারু কেয়ার
হাসপাতালে আগেই বলে রাখুন যাতে জন্মানোর পরপরই আপনার শিশুকে আপনার সংস্পর্শে এনে রাখা হয়। মাথায় ছোট একটা টুপি দিয়ে এবং শুধুমাত্র পিঠে গরম কম্বল দিয়ে ঠিক আপনার বুকে উপর শুইয়ে দিতে বলুন। এই কাজটা শিশু জন্ম নেওয়ার সাথে সাথে যত তাড়াতারি করতে পারা যায়, তত ভালো। শিশুকে ধোয়া কিংবা ওজন মাপা, পরীক্ষা নিরীক্ষা করারও পূর্বে, এমনকি শিশুর নাভি কেটে ক্ল্যাম্প লাগানোরও আগে হালকা মুছেই শুইয়ে দিতে বলুন। যদিও এই কাজটি করতে বেশ কয়েক মিনিট সময় লেগে যায়, তবুও এটা এখন পরীক্ষিতই যে, জন্মানোর সাথে সাথে মায়ের সংস্পর্শে আসাটা শিশুর পৃথিবীতে…
বিস্তারিত পড়ুনখাবার নিয়ে খুঁতখুঁতে বা পিকি ইটার (picky eater) শিশুদের কীভাবে সামলাবেন
শক্ত/ ভারি খাবার খাওয়া আপনার বাচ্চার জন্য নতুন এক অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন স্বাদ, রং ও আকৃতির খাবার খাওয়ার অভ্যাস করার জন্য তার একটু সময় প্রয়োজন। যদিও বাচ্চারা অনেক কিছু ধারাবাহিকভাবে করতে পারে ( খেলা থেকে ঘুমানো পর্যন্ত ) কিন্তু খাবারের সময় তারা খুব অনীহা প্রকাশ করে ; এমনকি পরিচিত খাবার খাওয়ার সময়েও !
বিস্তারিত পড়ুন