বেশীরভাগ বাচ্চাই গর্ভাবস্থার ৩৭ থেকে ৪১ সপ্তাহের মধ্যে জন্ম নেয়। ডিউ ডেইট হোল বাচ্চা জন্ম নেয়ার সম্ভাব্য তারিখ। শেষ মাসিকের প্রথম দিন থেকে ৪০ সপ্তাহ হিসেব করে এই ডেইট গননা করা হয়। প্রথম ট্রাইমেস্টারে ডেটিং স্ক্যানের উপর ভিত্তি করে এই ডিউ ডেইটের তারতম্য ঘটতে পারে। মনে রাখতে হবে ডিউ ডেইট মানে বাচ্চা কখন জন্মাবে সেটা না বরং এটা হোল বাচ্চা কখন ৪০ সপ্তাহের হবে তার হিসেব। এই সময়ের আগে বা পরে বাচ্চা জন্মে নেয়াটা স্বাভাবিক। প্রসবের বা ডিউ ডেইটের জন্য নির্ধারিত তারিখের দুই সপ্তাহ পরও যদি বাচ্চা প্রসব না হয়…
বিস্তারিত পড়ুনYear: 2018
প্রসব বেদনা সহনীয় করার উপায়
আপনার প্রসব প্রক্রিয়া কতো দ্রুত অগ্রসর হবে তা কয়েকটি জিনিসের উপর নির্ভর করে, যার মধ্যে আছে শিশুর নীচে নামা বা শ্রোণী দিয়ে নীচের দিকে নামা, এবং প্রতিনিয়ত শক্ত খিঁচুনীসহ জরায়ুর মুখ বা গর্ভাশয়ের গলা খুলে যাওয়া (প্রসারিত হওয়া)। বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার প্রসবকে সাহায্য করতে পারেন।যে সকল জিনিস সাহায্য করতে পারে সেগুলো হচ্ছে: যতোটা সম্ভব শিথিল অনুভব করা অ্যারোমাথেরাপি/সুগন্ধি তৈলমর্দন চিকিৎসা শিথিলকরণ এবং শ্বাস-প্রশ্বাস পদ্ধতি। কিভাবে আপনার সঙ্গী বা সাহায্যকারী ব্যক্তিরা সহযোগীতা করতে পারে আপনার সঙ্গী বা সহযোগী ব্যক্তি আপনার প্রসব আরামদায়ক করার জন্য অনেক কিছুই করতে পারে। কিন্তু তাদেরও…
বিস্তারিত পড়ুননরমাল ডেলিভারি সম্পর্কে বিস্তারিত
মানুষ সৃষ্টির একেবারে আদিম সময় থেকে এই বিজ্ঞানের যুগেও কিছু বিষয় একদমই পাল্টায়নি। এরকমই একটি প্রক্রিয়া হল নরমাল ডেলিভারি বা স্বাভাবিক প্রসব (Normal Vaginal Delivery)৷ শিশু জন্মানোর এই আদিম প্রক্রিয়া এখনো সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর, সুন্দর ও স্বাভাবিক হিসেবে স্বীকৃত। এর কোন বিকল্প এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। তবে আবিষ্কারের স্বাভাবিক পথ ধরে নরমাল ডেলিভারির বিস্তারিত সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে চিকিৎসাবিজ্ঞানে এসেছে অসংখ্যা আর্টিকেল, গবেষণা পত্র,বই পুস্তক। সেখান থেকে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ তুলে ধরা হল আজকের আর্টিকেলে। নরমাল ডেলিভারি বা স্বাভাবিক প্রসব কি? নরমাল ডেলিভারি বা ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি হলো সন্তান প্রসবের সবচেয়ে সহজ এবং…
বিস্তারিত পড়ুনপ্রসব বেদনা সহনীয় করার কিছু প্রস্তুতি
যে মা স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় সন্তান জন্ম দিয়েছেন, তিনিই জানেন প্রসব প্রক্রিয়া কতটা জটিল, কতটা ব্যথাদায়ক। কাজেই এই ব্যথা কি কি উপায়ে এড়ানো যায়, তা জানা খুব প্রয়োজন। সেইসাথে প্রসবের সময় আপনার সাথে যিনি থাকছেন, তারও বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে জানা থাকা প্রয়োজন। যাতে করে তিনি প্রয়োজনের সময় আপনার সহায়তা দিতে পারেন। গর্ভধারণের শুরু থেকে বাচ্চা জন্মদান পর্যন্ত প্রত্যেকটি ধাপেই প্রস্তুতি নেয়া প্রয়োজন। বাচ্চা প্রসব একটি জটিল ও কষ্টকর প্রক্রিয়া। শিশু জন্মদানের সবচেয়ে সাধারণ পদ্ধতি হলো যোনিপথে প্রসব। প্রসব বেদনার তিনটি পর্যায় থাকে: পানি ভাঙা ও গর্ভাশয় খুলে যাওয়া, নিম্নগমন ও শিশুর…
বিস্তারিত পড়ুনআপনি কি সন্তান নেয়ার জন্য সত্যিই প্রস্তুত !
আপনি নিশ্চয় যেকোন কাজ করার আগে দশবার ভেবে দেখেন। কোনটা ভালো? কেমন? কাজটা ঠিক হবে কিনা। এমন হওয়া আর করাটাই স্বাভাবিক এবং সঠিক। কিন্তু যখন কথা আসে আপনার জীবনের অন্যতম বড় সিদ্ধান্ত নেয়ার তখন কেন প্রস্তুতি নেই? হতাশাজনকভাবে কিছু অপ্রত্যাশিত বিষয় এ প্রস্তুতিরকালে কালো ছাপ ফেলতে পারে। এমনকি আপনি নিজেকে যথেষ্ট সুস্থ ও সন্তান ধারণক্ষম মনে করলেও কিছু ঝামেলা থেকে যেতেই পারে। মা-বাবা হিসেবে সন্তান জন্ম দেয়ার আগেই আমাদের ভাবতে হবে আমরা সন্তান জন্ম দেয়ার ও যত্ন নেয়ার জন্য প্রস্তুত কিনা। আমাদের দেশে বেশিরভাগ দম্পতিরাই কোনো রকম প্রস্তুতি ছাড়াই বাবা-মা…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় চন্দ্রগ্রহন ও সূর্যগ্রহণের প্রভাব । প্রচলিত কুসংস্কার ও বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা
নারীর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় হল গর্ভাবস্থা। শুধু নারী নয়, তার শিশুর জীবন কীভাবে গড়ে উঠবে তা অনেকটাই নির্ভর করে এ সময়ের ওপরে।দুঃখজনক হলেও সত্যি, যে সময়টাতে নিবিড় পরিচর্যা এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশের মাঝে গর্ভবতী মায়ের থাকা উচিত সে সময়টাতেই কিছু ভুল ধারণার কারণে তাকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। বাংলাদেশের শিক্ষিত পরিবারগুলোতেও বিভিন্ন ধরনের কুসংস্কারের প্রচলন দেখা যায়। চন্দ্রগ্রহণ, সূর্যগ্রহণ, ঠিক দুপুরবেলা, সন্ধ্যাবেলা, মাঝরাত এসব সময়ে বাইরে বের হওয়া যাবে না- এমন একটা প্রথা তো আপনারা জানেন, তাই না? এর কতটুকু ভিত্তি আছে বলে আপনাদের মনে হয়? উত্তর- একটুও না। গ্রহণের সময়ে কাজ…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় মাথা ব্যাথা । কারণ ও প্রতিকার
গর্ভাবস্থায় অধিকাংশ সময়েই নারীদের কাছে বিভিন্ন ধরনের ব্যাথার কথা শোনা যায়। এসকল ব্যাথা মাতৃত্বকালীন সময়কে আরও কঠিন করে তোলে।এধরনের একটি উপসর্গ হলো মাথা ব্যাথা। গর্ভাবস্থার প্রথম কয়েক সপ্তাহে মাথা ব্যাথা বাড়তে পারে, কিন্তু শেষ ৬ মাসে মাথা ব্যাথা উপশম হতে পারে বা একেবারে নাও হতে পারে । এতে বাচ্চার কোন ক্ষতি হয় না।যদি গর্ভাবস্থায় মা মাথা ব্যাথায় আক্রান্ত হয় তবে কিছু বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। কেননা এই সময় অনেক ওষুধ চাইলেও সেবন করা যাবে না। গর্ভাবস্থায় কেন মাথা ব্যাথা হয়? হরমোনগত পরিবর্তনের কারণে গর্ভাবস্থার প্রাথমিক পর্যায়ে মাথা ব্যাথা হওয়া…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর দাঁতের যত্ন । কখন থেকে ও কিভাবে ?
শিশুদের দাঁত ও মাড়ির যত্নে অবহেলার কারণে অনেক সমস্যা দেখা দিতে পারে। আপনার ছোট্ট শিশুটির দাঁত উঠার আগে ও পরে চাই যত্ন ও পরিচর্যা। আমাদের দেশের শিশুরা প্রায়ই দাঁত ও মাড়ির সমস্যায় ভোগে অথচ শিশুর দাঁতের যত্ন প্রাত্যহিক যত্নের মধ্যে পরে যার অভ্যাস শিশুদের খুব ছোটবেলা থেকেই শেখানো বা শিখিয়ে গড়ে তোলা প্রয়োজন। শিশুদের দাঁতের যত্ন নিতে হয় শুরু থেকেই কারন গর্ভেই শিশুর দাঁত উঠা শুরু করে আর সাধারনত তা ছয় মাস বয়সে দৃষ্টিগোচর হয় । কোমলমতি শিশুদের দাঁতের যত্ন নেওয়া শেখাতে পিতা মাতার ভূমিকাই প্রথম এবং যা তাদের অন্য…
বিস্তারিত পড়ুনমায়ের কলম থেকেঃ “আমার আলী”
লিখেছেন ঃ Samantha Saberin Mahi আলীর জন্ম আলী আমার ৩য় সন্তান। ওর বড় আব্দুল্লাহ , আমার বড় ছেলে। আর ওর বড় আঈশা, আমাদের মেয়ে। আলহামদুলিল্লাহ। আলী পেটে আসার আগে অনেক পরিকল্পনা , অনেক কিছু করেছি যেমনঃ ডায়েট কন্ট্রোল , এক্সারসাইজ , হাটা ইত্যাদি। যাতে ফিট থাকি , আলহামদুলিল্লাহ ফিট ছিলাম এবং আছি। আলী পেটে আসার ২ মাস আগে একটা মিসক্যারেজ হয়। তবে আলহামদুলিল্লাহ D&C লাগে নাই। ডাক্তার বললেন এরকম হতে পারে , অনেকে বোঝেনও না তবে আমি বুঝতে পেরেছি এই যা। তবে অনেক কেঁদেছিলাম , খুব কষ্ট লেগেছিলো। তাই ওজন কমানো বা…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর প্রথম দাঁত ওঠা
প্রতিটি বাবা-মা ই কবে তার শিশুটির দাঁত উঠবে, কবে সেই সুন্দর দাঁতের হাসি দেখবে তা নিয়ে আকুল আগ্রহে থাকে। প্রথম সন্তানের ক্ষেত্রে এ নিয়ে সবার মাঝে অনেক আবেগ অনুভুতিও কাজ করে। মনে রাখতে হবে শিশুর দাঁত উঠার একটা নির্দিষ্ট সময় থাকলেও তা একদম ক্যালেন্ডার ধরা সময় নয়।এর কিছুটা এদিক ওদিক হতে পারে,এনিয়ে বেশী দুঃচিন্তা না করাই ভালো। শিশুর প্রথম যে দাঁত উঠে তাকে বলা হয় দুধ দাঁত (Decidual teeth or primary teeth)। একেক স্থানের দাঁত একেক সময় উঠে, তেমনি একেক স্থানের দাঁত এক সময় পড়ে যায়। নীচের তালিকাতে এর বিস্তারিত…
বিস্তারিত পড়ুন