নবজাতককে কত ঘন ঘন এবং কতক্ষণ ধরে দুধ খাওয়াতে হবে?

নবজাতককে কত ঘন ঘন এবং কতক্ষণ ধরে দুধ খাওয়াতে হবে?

সব শিশুর ক্ষেত্রেই এটি আলাদা, এবং শিশু কীভাবে জন্ম নিয়েছে তার উপরও এটি নির্ভর করে। জন্মের পর প্রথম এক ঘণ্টার মধ্যে একবার দুধ খেয়ে তার শুভসূচনা করার কথা। এরপর শিশুরা ঘুমিয়ে পড়তে পারে, এবং পরে আবার খেতে চাইলে আপনাকে বিভিন্নভাবে সংকেত দেয়ার চেষ্টা করবে। অধকিাংশ নবজাতক শিশু ২৪ ঘণ্টায় কমপক্ষে ৮ বার বা তারও বেশী খায়। বুকের দুধ খাওয়ানো আপনার শিশুর বৃদ্ধি এবং বিকাশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি আরামদায়কও এবং আপনার ও আপনার শিশুর মধ্যে একটি ঘনষ্ঠি আবগের্পূণ সংযোগ গড়ে তুলতে সাহায্য করে। শিশুদের কেউ কেউ নিয়মিত খাবার খায় এবং দ্রুত…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে বোতলে বা ফীডারে খাওয়ানো সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা

শিশুকে বোতলে বা ফীডারে খাওয়ানো

যদি আপনি ঠিক করে থাকেন যে আপনি আপনার শিশুকে বোতলে করে খাওয়াবেন, তবে এই আর্টিকেলটি আপনাকে সাহায্য করবে সম্ভাব্য নিরাপত্তা পেতে, আপনি হয়ত আপনার বুকের দুধ বোতলে করে খাওয়াতে চাইতে পারেন কিংবা আপনি হয়ত ঠিক করতে পারেন যে কেবল ফর্মুলা দুধই শিশুকে খাওয়াবেন। যদি আপনি একই সাথে শিশুকে বুকের দুধ এবং ফর্মুলা খাওয়াতে চান তবে যতটা সম্ভব বেশি বেশি করে বুকের দুধই দেয়া ভাল কারণ তা ফর্মুলা দুধ থেকে শিশুর জন্য বেশি উপকারী।   ব্রেস্ট ফিডিং করালে প্রসব পরবর্তী রক্তক্ষরণ কম হয়, ডেলিভারির ৬ সপ্তাহের মধ্যে  জরায়ু তার পূর্বের অবস্থায়…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় মাথা ঘোরা বা জ্ঞান হারানো অনুভূতি হওয়া

গর্ভাবস্থায় মাথা ঘোরা বা জ্ঞান হারানো অনুভূতি হওয়া

গর্ভাবস্থায় মাথা ঘোরা বা জ্ঞান হারানোর অনুভূতি কেন হয়?  গর্ভবতী অনেক নারী মাঝে মাঝেই জ্ঞান হারানোর মতো অনুভব করেন। গর্ভাবস্থায় শরীরের হরমোনের পরিবর্তনের কারণেই এমন বোধ হয়। আপনার মস্তিষ্ক যদি যথেষ্ট পরিমাণ রক্ত (যার মধ্যে অক্সিজেন থাকে) না পায়, তাহলেই অজ্ঞান হবার মতো অবস্থা তৈরি হয়। যদি আপনার শরীরে সার্বিকভাবে অক্সিজেনের মাত্রা কমে যায় তাহলেও আপনি জ্ঞান হারাতে পারেন বা অচেতন অনুভব করতে পারেন। যদি মস্তিষ্কে রক্ত ও অক্সিজেন এর প্রবাহ কমে যায় তাহলে মস্তিষ্ক সাথে সাথে শরীরের অন্যান্য অংশ থেকে প্রয়োজনীয় রক্ত মস্তিষ্কে প্রবাহিত করার চেষ্টা করে।যখন মস্তিষ্ক অক্সিজেনের…

বিস্তারিত পড়ুন

নবজাতকের বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ

নবজাতকের চর্মরোগ

ছোট শিশুদের ত্বক খুবই সংবেদনশীল। নানা কারণে শিশুদের ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু সমস্যা আমরাই সৃষ্টি করি। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো তেমন বড় সমস্যা নয় এবং ভয় পাওয়ারও কিছু নেই। জন্মের পর পরই নবজাতকের কয়েকটি চর্মরোগ হতে পারে। শিশুর ত্বক খুব স্পর্শকাতর হওয়ায় এ রোগগুলো সম্পর্কে তাই ধারণা রাখা জরুরি। সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসা হলে অনেক জটিলতা এড়ানো সম্ভব। ত্বক হল শরীরের একটি অন্যতম অঙ্গ, যা নানা রকমের জীবাণুকে শরীরে ঢুকতে বাধা দেয়। তবে ত্বকের বেশীরভাগ অংশই যেহেতু উন্মুক্ত থাকে, তাই অনেকক্ষেত্রেই মারাত্মক ধরণের কিছু জীবাণুকে আটকানো…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে ভালোভাবে বুকের দুধ খাওয়া শেখাতে কিছু পরামর্শ

শিশুকে-দুধ-খাওয়া-শেখানো

আপনি নিচের বিষয়গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়া শেখার জন্য সাহায্য করতে পারেন। আপনার শিশুর ত্বকের সাথে ত্বক লাগিয়ে ধরে রাখা শিশুর সহজাতভাবে স্তন মুখে ঢুকানো অনুশীলন করে আপনার শিশুর ইঙ্গিতগুলো অনুসরন করে হাত চাপ দিয়ে কিভাবে শালদুধ এবং বুকের দুধ বের করতে হয় তা শিখে। ত্বকের সাথে ত্বক লাগানো ত্বকের সাথে ত্বক লাগানো হল আপনার শিশুকে ধরার একটি উপায় যা শিশু এবং পিতা-মাতা উভয়ই উপভোগ করে। শিশু শুধুমাত্র একটি ডায়াপার পরা থাকে এবং খাড়া অবস্থানে ধরা থাকে। শিশুর বুক মায়ের বুকের উপর ত্বকের বিপরীতে থাকে। শিশুর…

বিস্তারিত পড়ুন

প্রসব পরবর্তী স্থূলতা ও এর প্রতিকার

প্রসব পরবর্তী স্থূলতা

প্রসব পরবর্তী স্থূলতা গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়বে, এটাই স্বাভবিক। তবে শিশু জন্মের পরও অনেক মাকেই দেখা যায় ওজন কমাতে পারেন না। এই বাড়তি ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান অনেকে।সন্তান প্রসবের পরও প্রায় নারীদেরই পেটে মেদ জমে যায়। গর্ভাবস্থায় যেহেতু বাচ্চার পুষ্টির জন্য বেশি করে খাওয়া লাগে এ কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে পেটে মেদ জমে যায়।গর্ভকালীন যে ওজন বাড়ে, সন্তান জন্মের পর তার অনেকটাই ঝড়ে গেলেও যতটুকু থাকে তা বেঢপ বানানোর জন্য যথেষ্ট৷ গর্ভাবস্থার পর মেদ কমানো কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। যদি গর্ভধারণের সময় আপনার ওজন স্বাভাবিক থেকে থাকে এবং…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো । কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

আপনি যখন আপনার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে যাচ্ছেন  তখন নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার শিশু এমন একটি অবস্থানে আছনে যা বুকের দুধ খাওয়ানো সহজ করে দেয়। মা এবং শিশুরা বিভিন্ন অবস্থানে বুকের দুধ খাওয়াতে /খেতে পারে । প্রথমে , আপনি মনে করতে পারনে যে আপনি একটি নির্দিষ্ট অবস্থানে বেশি আরামবোধ করেন , যেমন – প্রিয় চেয়ারে পেছনে হেলান দিয়ে বসা আপনার বিছানায় শুয়ে থাকা ইত্যাদি। আপনি এবং আপনার শিশু  যত বুকের দুধ খাওয়ানোর ব্যাপারে অভিজ্ঞ হয়ে উঠেন , ততই আপনি যে কোনখানে যেমন – হাঁটার সময়, তাকে পরবিহন করার…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় যে সব সংক্রমণ বাচ্চাকে প্রভাবিত করতে পারে

গর্ভাবস্থায় সংক্রমণ

যদিও অনেক সংক্রমণ যেমন সাধারণ সর্দিজ্বর গর্ভাবস্থায় কোন সমস্যা করে না, কিন্তু কিছু কিছু সংক্রমণ বাচ্চার শরীরে যেতে পারে এবং সেগুলো ক্ষতিকারক।  কিছু সংক্রমনের আবার কোন উপসর্গ দেখা যায়না। গর্ভাবস্থায় যেসব সংক্রমণ বাচ্চার উপর প্রভাব ফেলতে পারে সেসব নিয়েই আজকের আলোচনা। পারটোসিস (হুপিং কফ) এটি কিভাবে ছড়ায় সংক্রমিত লোকের সাথে সংস্পর্শ – কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে বিন্দু কণা (ড্রপলেট) ছড়িয়ে পড়ে। এই বিন্দু কণাগুলো (ড্রপলেট) বাতাস, ব্যবহৃত রুমালে অথবা রোগীর সংস্পর্শকৃত জায়গায় থাকতে পারে। উপর্সগ মধ্যম মানের জ্বর, নাক বন্ধ অথবা নাক দিয়ে পানি পরা, বিষণ্ণতা এবং কাশি। প্রধান বৈশিষ্ট্যটি হচ্ছে…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট | কারণ ও প্রতিকার

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট

গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া কি স্বাভাবিক? হ্যা,গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়াটা অত্যন্ত সাধারণ একটি বিষয়। মনে করা হয় যে, তিন চতুর্থাংশ গর্ভবতী নারী যাদের আগে কখনই শ্বাস কষ্ট ছিলো না তাদের এই সময়ে দম ফুরিয়ে আসে বলে মনে হয়। শ্বাসকষ্ট প্রথম বা দ্বিতীয় তিনমাস-কাল থেকে শুরু হতে পারে। এটি আপনার শরীরের প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে ঘটে থাকে যেহেতু এই সময় আপনার শরীরের শিশুকে ধারণ করার জন্য অতিরিক্ত অক্সিজের দরকার হয়। গর্ভাবস্থার হরমোন প্রোজেস্টরেন ফুসফুসের মাধ্যমে রক্তের মধ্যে অক্সিজেনকে শোষণ করার পদ্ধতির সাথে আপনার শরীরকে মানিয়ে নেওয়ার জন্য তৈরী করে তোলে।যার ফলে, আপনার শরীর আপনার সিস্টেমে…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের যেসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে

গর্ভকালীন সময়ে মায়েদের যেসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে

গর্ভের বাচ্চার বৃদ্ধিতে সহায়তা করার জন্য আপনার শরীরের সকল পরিবর্তন কিছু অস্বস্তি তৈরী করতে পারে। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের কিছু সাধারণ উপসর্গ ও উদ্বেগ নিয়ে এই অংশে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আপনার অনুভূতি নিয়ে কোন সময় চিন্তিত হোন, তাহলে আপনার ধাত্রী বা ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। পেট ব্যাথা দ্বিতীয় ও তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে পেট ব্যাথা হওয়া স্বাভাবিক। এটাকে রাউন্ড লিগামেন্ট ব্যাথা বলা হয়। জরায়ুর প্রতি পাশের অবলম্বন হলো রাউন্ড লিগামেন্ট। বৃদ্ধিপ্রাপ্ত জরায়ু লিগামেন্টে টান দেয়ার কারণেই ব্যাথা অনুভূত হয়। এটি ক্ষতিকারক নয়, কিন্তু আঘাত করতে পারে। অবস্থানের পরিবর্তন লিগামেন্টের উপর চাপ কমাতে…

বিস্তারিত পড়ুন