যেসব মায়ের ক্ষেত্রে অনাগত শিশু স্বাভাবিকভাবে জন্ম নিতে পারে না, সেসব মায়ের ক্ষেত্রে শিশুকে সুস্থ অবস্থায় প্রসব করতে বিকল্প পথ বা সিজারিয়ানের আশ্রয় নিতে হয়৷ তাদের জন্য এই ‘সিজারিয়ান চিকিৎসা পদ্ধতি’ নিঃসন্দেহে আশীর্বাদ স্বরূপ৷ সিজারিয়ান করানো খুব সাধারণ ব্যাপার হলেও এটা একটা বড় অপারেশন তাই এর নিজস্ব কিছু ঝুঁকি থাকে। গর্ভাবস্থায় কোনো জটিল সমস্যা যদি সৃষ্টি না হয় তাহলে ভ্যাজাইনাল বার্থ বা নরমাল ডেলিভারি নিরাপদ। নরমাল ডেলিভারি শুধু বর্তমান গর্ভাবস্থার জন্যই ভালো নয় বরং পরবর্তীতে গর্ভধারণের জন্যও ভালো। সিজারিয়ান কেন করা হয়ে থাকে? স্বাভাবিক পদ্ধতি বলতে বোঝায় জরায়ু থেকে যোনিপথ…
বিস্তারিত পড়ুনMonth: April 2018
গর্ভকালীন সময়ে প্রচলিত কিছু ভ্রান্ত ধারনা
নারীর জীবনের গুরুত্বপূর্ণ সময় হল গর্ভাবস্থা। শুধু নারী নয়, তার শিশুর জীবন কীভাবে গড়ে উঠবে তা অনেকটাই নির্ভর করে এ সময়ের ওপরে।দুঃখজনক হলেও সত্যি, যে সময়টাতে নিবিড় পরিচর্যা এবং স্বাস্থ্যকর পরিবেশের মাঝে গর্ভবতী মায়ের থাকা উচিত সে সময়টাতেই কিছু ভুল ধারণার কারণে তাকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। প্রাচীন এবং অকেজো কিছু ধারণা এখনও কিছু মানুষ আঁকড়ে ধরে আছেন। এগুলো হতে পারে ধর্মীয়, হতে পারে পারিবারিক কোনো প্রথা। পরিবারের প্রবীণ মানুষের কাছে এসব প্রথার মূল্য বেশি।তাদের মাথার ভেতরে এসব প্রথা এমনভাবে গেঁড়ে বসে আছে যে, গর্ভবতী মা এবং অনাগত শিশুর ক্ষতি হতে…
বিস্তারিত পড়ুনপ্রসবের সম্ভাব্য তারিখ এবং গর্ভাবস্থার সপ্তাহ বা মাস কিভাবে হিসাব করবেন ?
প্রসবের সম্ভাব্য তারিখ (Due Date) কিভাবে হিসাব করা হয়? গর্ভধারণের সময় গণনা সাধারণত শুরু হয় মাসিক এর প্রথম দিন হতেই। এই সময়ের সপ্তাহ দুই এক এর মধ্যেই সাধারণত গর্ভসঞ্চার হয়ে থাকে। যেহেতু গর্ভসঞ্চার এর নির্দিষ্ট সময় নির্ণয় করা অসম্ভব তাই বিশেষজ্ঞরা শেষ মাসিক এর প্রথম দিন হতে পরবর্তী ৪০ সপ্তাহকে গর্ভধারণ এর সময় হিসেবে বিবেচনা করে থাকেন। এই হিসেবেই প্রসবের দিন (Due Date) বা নরমাল ডেলিভারির দিন গণনা করা হয়। যদি আপনার নিয়মিত মাসিক হয়, অর্থাৎ ২৮ দিন পর পর মাসিক হয় তবে আপনি নিম্নলিখিত উপায়ে আপনার প্রসবের দিন গণনা…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর জন্ম পূর্ববতী স্ক্রীনিং এবং রোগ নির্ণয় সম্পর্কিত পরীক্ষা
সকল মা-বাবাই একটি সুস্থ বাচ্চা চায়। যদিও দুর্ভাগ্যজনকভাবে কিছু অভিভাবক রয়েছে যাদের বাচ্চার মারাত্মক শারীরিক এবং/অথবা মানসিক সমস্যা হতে পারে। কিছু আলাদা পরীক্ষা-নিরীক্ষা রয়েছে যা দ্বারা তাদের শিশুর জন্মের পূর্বেই স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি সম্পর্কে ধারণা করা যায়। প্রতিটি পরীক্ষার কিছু সুবিধা,অসুবিধা ও সীমাবদ্ধতা রয়েছে। গর্ভাবস্থায় পরীক্ষা করানোর সিদ্ধান্ত একান্ত ব্যক্তিগত। এছাড়াও এটি ভালো যদি সকল তথ্য একত্র করে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। প্রসব পূর্ববর্তী (জন্মপূর্ব) পরীক্ষাগুলো কি কি? জন্মপূর্ব পরীক্ষা হলো সেইগুলো যেগুলো গর্ভবতী অবস্থায় করা হয়, বাচ্চার স্বাস্থ্য ও বৃদ্ধি পর্যবেক্ষণ করার জন্য। প্রধান দুই ধরনের জন্মপূর্ব পরীক্ষা আছে: স্ক্রীনিং…
বিস্তারিত পড়ুনহামাগুড়ি দেয়া ও সদ্য হাঁটতে শেখা শিশুর নিরাপত্তা
ঘরের ছোট্ট শিশুর পেছন পেছন মায়ের চলে সারাদিন পাহারা। নতুন হাঁটতে শিখেছে ছোট্ট শিশুটি । চেয়ারের হাতল, টেবিল, খাট কিংবা দেয়াল ধরে ধরে ঘরময় হেঁটে চলে সে অবিরাম। এমন করে হাঁটতে গিয়ে কাঠের চেয়ার নিয়েই পড়ে গিয়ে ঘটে যায় নানা দুর্ঘটনা। এই বয়সের বাচ্চারা কোন কিছু বেয়ে উপরে উঠে যেতে পারে এবং বোতল বা কোন পাত্রের ঢাকনা খুলে ফেলার মত সাধারন কাজগুলো করতে পারে। এ সময় তারা যেকোনো জিনিস মুখে দিয়ে তার স্বাদ কেমন তা পরখ করতে চায়। এগুলো খুবই স্বাভাবিক, কিন্তু আপনি সাবধান না থাকলে এমন করতে গিয়ে সে…
বিস্তারিত পড়ুন