প্রযুক্তির একটি অন্যতম আবিষ্কার হলো ইলেকট্রনিক ডিভাইস। নিঃসন্দেহে ইলেকট্রনিক ডিভাইস খুবই উপকারী জিনিস। মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, আইপ্যাড, ট্যাবলেট, টেলিভিশন সব কিছুই আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু বর্তমানে দেখা যাচ্ছে, ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা সারাদিনই স্ক্রিনের সামনে বসে থাকতে চায়। অনেকে তো ইলেকট্রনিক ডিভাইস বা ইলেকট্রনিক মিডিয়া ব্যবহার করতে না দিলে খেতেও চায় না। কিন্তু এগুলো সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এই আর্টিকেলে কিভাবে আপনার সন্তান স্ক্রিনের প্রতি আসক্ত হয়,কেন এটি তার জন্য ক্ষতিকর এবং এর থেকে উত্তরণের উপায় সব কিছুই বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করবো। কীভাবে আপনার সন্তান স্ক্রিনের প্রতি আসক্ত…
বিস্তারিত পড়ুনMonth: October 2020
সিবলিং রাইভালরি বা সহোদরদের মধ্যে দ্বন্দ্ব কিভাবে সামলাবেন?
মানুষ সবচেয়ে বেশি সময় পার করে নিজের বাড়িতে তার আপনজনদের সাথে। পারস্পরিক ভালো বোঝাপড়া সেখানে বিদ্যমান থাকলেও মাঝে মাঝে কিছু না কিছু মনোমালিন্য ঘটেই যায়। যেখানে যথেষ্ট পরিপক্ক হওয়া সত্ত্বেও বড়রা এই ধরণের সমস্যাগুলো এড়াতে পারছেন না,সেখানে বাচ্চাদের ক্ষেত্রে সবসময় শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান থাকবে এমনটা আশা করাটা কঠিনই বটে৷ সহোদরদের এই ঝগড়া, বিবাদ, দ্বন্দ্বের ইংরেজি টার্ম হলো “সিবলিং রাইভালরি” (Sibling Rivalry)। সিবলিং-এর সংজ্ঞা যারা একই মাতা-পিতার সন্তান তাদেরকে ইংরেজিতে সিবিলিং বলা হয়। একই মায়ের গর্ভ থেকে জন্ম নেওয়া ভাই-ভাই, বোন-বোন বা ভাই-বোন; সবাই সিবলিং এর আওতায় পড়ে। শুধু তা-ই নয়, সৎ…
বিস্তারিত পড়ুনডিসলেক্সিয়া (Dyslexia) কি ? কারণ, লক্ষণ ও করনীয়
যুক্তরাষ্ট্রে প্রাইমারী ক্লাসের এক শিক্ষার্থী, যার নাম ছিলো বেনি (Benny)। ছোট্ট বেনির কিছুতেই স্কুলে যেতে ভালো লাগতো না, কারন সে ক্লাসের অন্য বাচ্চাদের সাথে পড়াশোনায় ঠিক তাল মেলাতে পারতো না। ক্লাস ফাইভে ওঠার পরও দেখা গেলো, পাঠ্যসূচির মূল দুটি বিষয়েই সে অনেক বেশি পিছিয়েঃ একটি হলো লেখা শেখা এবং অন্যটি রিডিং বা পঠন। স্কুলের শিক্ষকরা অনেক চেষ্টার পরও তার তেমন কোনো পরিবর্তন আনতে সক্ষম হলেন না। ক্রমাগত তাকে নিয়ে শিক্ষকদের হতাশা এবং সহপাঠীদের কৌতুকের তোড়ে বেচারা বেনি স্কুলের উপর দিন দিন আরো বেশী বিতৃষ্ণ হতে শুরু করে। জীবনের অন্যান্য বিষয়ে…
বিস্তারিত পড়ুনসন্তান প্রতিপালনে বাবার সক্রিয় উপস্থিতির কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক
অভিভাবকত্বের ব্যাপারে প্রচলিত মিডিয়া, গল্প, উপন্যাসে কেন যেন বাবাকে বরাবরই দ্বিতীয় কাতারে রাখা হয়। অথচ মা, বাবা দুজনই একজন শিশুর জীবনে সমান গুরুত্বপূর্ণ। প্রায়ই আমরা দেখতে পাই বাবাকে বিভিন্ন মাধ্যমে আবেগহীন মানুষ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। বাবার সাথে যেন শুধু টাকার সম্পর্ক! দীর্ঘদিন ধরে এধরনের ভুল উপস্থাপনের কারণে বর্তমান সময়ে এসে বাবারা সন্তান বড় করার বিষয়ে একধাপ পেছনে থাকতে বাধ্য হন। মায়েদের ওপরেই সব দায়িত্ব থাকে। অবশ্যই মায়ের ভালবাসা সন্তানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং স্পেশাল। কিন্তু তা-ই বলে বাবাকে পার্শ্বচরিত্র বানিয়ে দেওয়াটা মোটেও উচিত নয়। একজন সক্রিয় বাবা শিশুর বাড়ন্ত সময়ে…
বিস্তারিত পড়ুন