হাসপাতালে আগেই বলে রাখুন যাতে জন্মানোর পরপরই আপনার শিশুকে আপনার সংস্পর্শে এনে রাখা হয়। মাথায় ছোট একটা টুপি দিয়ে এবং শুধুমাত্র পিঠে গরম কম্বল দিয়ে ঠিক আপনার বুকে উপর শুইয়ে দিতে বলুন। এই কাজটা শিশু জন্ম নেওয়ার সাথে সাথে যত তাড়াতারি করতে পারা যায়, তত ভালো। শিশুকে ধোয়া কিংবা ওজন মাপা, পরীক্ষা নিরীক্ষা করারও পূর্বে, এমনকি শিশুর নাভি কেটে ক্ল্যাম্প লাগানোরও আগে হালকা মুছেই শুইয়ে দিতে বলুন। যদিও এই কাজটি করতে বেশ কয়েক মিনিট সময় লেগে যায়, তবুও এটা এখন পরীক্ষিতই যে, জন্মানোর সাথে সাথে মায়ের সংস্পর্শে আসাটা শিশুর পৃথিবীতে…
বিস্তারিত পড়ুনMonth: March 2019
খাবার নিয়ে খুঁতখুঁতে বা পিকি ইটার (picky eater) শিশুদের কীভাবে সামলাবেন
শক্ত/ ভারি খাবার খাওয়া আপনার বাচ্চার জন্য নতুন এক অভিজ্ঞতা। বিভিন্ন স্বাদ, রং ও আকৃতির খাবার খাওয়ার অভ্যাস করার জন্য তার একটু সময় প্রয়োজন। যদিও বাচ্চারা অনেক কিছু ধারাবাহিকভাবে করতে পারে ( খেলা থেকে ঘুমানো পর্যন্ত ) কিন্তু খাবারের সময় তারা খুব অনীহা প্রকাশ করে ; এমনকি পরিচিত খাবার খাওয়ার সময়েও !
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় বুক ধড়ফড় করলে বা পালপিটেশন হলে সেটা নিয়ে কি আপনার উদ্বিগ্ন হওয়া উচিৎ?
যদিও এই ধরনের বুক ধড়ফড় করাটা গর্ভাবস্থায় খুবই স্বাভাবিক এবং এতে কোন ধরনের শারীরিক ক্ষতি হয় না। তবে অন্য বড় রোগের কারণেও এই বুক ধড়ফড় হতেও পারে, তাই ঝুঁকি কিছুটা থেকেই যায়।
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর আয়রনের ঘাটতি জনিত এনিমিয়া (Iron-deficiency anemia)
ফ্যাঁকাসে দেখানো এবং ক্লান্ত লাগা রক্ত শূন্যতার প্রাথমিক কিছু লক্ষণের মধ্যে অন্যতম। অন্যান্য কিছু লক্ষণ হল দ্রুত হৃৎস্পন্দন, বিরক্ত লাগা, ক্ষুধা মন্দা, ভঙ্গুর নখ এবং কালশিটে পড়া অথবা ফুলে যাওয়া জিহ্বা। কিন্তু এই ধরনের কোন লক্ষণ দেখা যাওয়া ছাড়াও শিশুদের রক্ত শূন্যতায় ভুগতে প্রায়শই দেখা যায়।
বিস্তারিত পড়ুনশিশুকে পেটের উপর ভর দিয়ে শোয়ানো কেন জরুরী? | টামি টাইম (Tummy Time)
আপনার ছোট্ট শিশুটি যে কিনা নিজে থেকে দাঁড়াতে পারেনা এমনকি উঠে বসতেও পারে না ঠিকমত, সে প্রায়ই উপুড় হয়ে পেটের উপর ভর দিয়ে সবকিছু দেখার চেষ্টা করে এবং খেলাধুলা করে। আর এই পেটের উপর ভর দিয়ে উপুড় হয়ে থাকাকেই টামি টাইম (Tummy Time) বলা হয়।
বিস্তারিত পড়ুনকিভাবে আপনার বাচ্চাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে আগ্রহী করে তুলবেন ?
ভালো খাদ্যাভ্যাস আপনার সন্তানকে দ্রুত শেখা ও বড় হবার শক্তি প্রদান করে। এছাড়া এটা তাকে সুস্থ থাকতে এবং সবসময় পুষ্টিকর খাবার গ্রহনের অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পুষ্টিকর খাদ্যকে আপনার বাচ্চার কাছে আকর্ষণীয় করে তোলার কিছু উপায় আপনি এখানে খুজে পাবেন। খাদ্য বাছাইয়ে আপনার সন্তানকে মতামত দিতে দিন আপনার বাচ্চাকে খাদ্যে আগ্রহী করার সবচেয়ে দুর্দান্ত উপায় হচ্ছে তাকে পরিবারের খাবার কেনার সিদ্ধান্তে জড়িত করুন। যদিও তার খাবার বাছাই করার মতো বয়স হয়নি, তবে সে অবশ্যই মুদি দোকানে যেতে ভালোবাসবে। তার বোঝার মতো বয়স হলে বাজারের লিস্টটা তার হাতে দিন এবং…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর ওজন না বাড়া (০-১২ মাস)
শিশুর ওজন ও স্বাস্থ্য নিয়ে মা-বাবার দুশ্চিন্তার শেষ নেই। ‘কেন আমার বাচ্চার ওজন বাড়ছে না’, প্রশ্নটি আপনাকে তাড়া করে। যদিও আপনি তার খাবার, শারীরিক কার্যকলাপ এবং ঘুমের যথেষ্ট যত্ন নিচ্ছেন, তবুও আপনার সন্তানের ওজন না বাড়া একটি প্রধান উদ্বেগ হতেই পারে।
বিস্তারিত পড়ুনশিশুকে কথা শোনানোর কিছু টিপস
বাচ্চারা আমাদের মতোই-তারাও সবসময় কথা শোনে না। এই বয়সে তাদেরকে আপনার শেখানো দরকার কীভাবে মনোযোগ দিতে হয়। কিন্তু মাঝে মাঝে হয় কি, বাবা মায়েরা বাচ্চাদের একটা কথা দশবার বলেন এরপর তারা বকা দেয়া শুরু করেন। এভাবে বাচ্চারা কথা শোনা শিখে না। এতে বাচ্চা বুঝতে পারে যে সে আপনাকে প্রথম দশবার এড়িয়ে গেলেও আপনি হয়তো কিছু বলবেন না, শুধু তখনই শুনবে যখন আপনি মেজাজ হারাতে যাচ্ছেন। সন্তানকে আপনার কথা শোনানোর জন্য আপনাকে যুদ্ধ করতে হবে না। নিচের কতগুলো টিপস মেনে ব্যাপারটাকে অনেকটা সহজ করতে পারেন। চোখে চোখ রেখে কথা বলুন যেহেতু…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর জ্বর সম্পর্কে যে ৭টি বিষয় হয়ত আপনার জানা নেই
শিশুর মলদ্বারের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট অথবা তার থেকে বেশি হলে সেটাকে জ্বর বলে ধরা হয় আপনার শিশুর হয়ত ঘুম ভেঙ্গে যাবে জ্বরের কারণে, আর আপনি দেখবেন তাপমাত্রার কারণে তার গাল রক্তিম বর্ণ ধারণ করেছে। আর তখন ডিজিটাল থার্মোমিটারের মাধ্যমে আপনি তার মলদ্বারের তাপমাত্রা পরিমাপ করে দেখলেন তাপমাত্রা দেখাচ্ছে ৯৯.৯৯ ডিগ্রি। এমনটা দেখার সাথে সাথেই কি আপনি শিশুকে ওষুধ খাওয়াবেন অথবা ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন? হয়ত না… আদতে এমন তাপমাত্রাকে সাধারণত জ্বর বলে আমরা আখ্যায়িত করিনা। কেননা একদম নবজাতকের ক্ষেত্রেও মলদ্বারের তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি থেকে যতক্ষণ পর্যন্ত কম থাকবে ততক্ষণ পর্যন্ত…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর মাথার আকৃতি | কোনটি স্বাভাবিক এবং কোনটি নয়
নবজাতকের মাথার অস্বাভাবিক আকার খুব বেশি অপরিচিত নয়। যদিও এটা জীবনমরন কোন সমস্যা নয়, তবু বাবা-মায়েরা অনেক সময় চিন্তিত থাকেন এবং প্রথম থেকেই ব্যাস্ত হয়ে পড়েন সঠিক ভাবে মাথার গঠনকে সুগঠিত করতে। সৌভাগ্যবশত, একটু ধৈর্য ও কিছু সুপরামর্শ আপনার বাচ্চার মাথার আকৃতিকে স্বাভাবিক করতে সাহায্য করতে পারে।
বিস্তারিত পড়ুন