ছোট শিশুদের ত্বক খুবই সংবেদনশীল। নানা কারণে শিশুদের ত্বকে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। কিছু কিছু সমস্যা আমরাই সৃষ্টি করি। তবে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এগুলো তেমন বড় সমস্যা নয় এবং ভয় পাওয়ারও কিছু নেই। জন্মের পর পরই নবজাতকের কয়েকটি চর্মরোগ হতে পারে। শিশুর ত্বক খুব স্পর্শকাতর হওয়ায় এ রোগগুলো সম্পর্কে তাই ধারণা রাখা জরুরি। সঠিক পরিচর্যা ও চিকিৎসা হলে অনেক জটিলতা এড়ানো সম্ভব। ত্বক হল শরীরের একটি অন্যতম অঙ্গ, যা নানা রকমের জীবাণুকে শরীরে ঢুকতে বাধা দেয়। তবে ত্বকের বেশীরভাগ অংশই যেহেতু উন্মুক্ত থাকে, তাই অনেকক্ষেত্রেই মারাত্মক ধরণের কিছু জীবাণুকে আটকানো…
বিস্তারিত পড়ুনMonth: February 2018
শিশুকে ভালোভাবে বুকের দুধ খাওয়া শেখাতে কিছু পরামর্শ
আপনি নিচের বিষয়গুলো অনুসরণ করার মাধ্যমে আপনার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়া শেখার জন্য সাহায্য করতে পারেন। আপনার শিশুর ত্বকের সাথে ত্বক লাগিয়ে ধরে রাখা শিশুর সহজাতভাবে স্তন মুখে ঢুকানো অনুশীলন করে আপনার শিশুর ইঙ্গিতগুলো অনুসরন করে হাত চাপ দিয়ে কিভাবে শালদুধ এবং বুকের দুধ বের করতে হয় তা শিখে। ত্বকের সাথে ত্বক লাগানো ত্বকের সাথে ত্বক লাগানো হল আপনার শিশুকে ধরার একটি উপায় যা শিশু এবং পিতা-মাতা উভয়ই উপভোগ করে। শিশু শুধুমাত্র একটি ডায়াপার পরা থাকে এবং খাড়া অবস্থানে ধরা থাকে। শিশুর বুক মায়ের বুকের উপর ত্বকের বিপরীতে থাকে। শিশুর…
বিস্তারিত পড়ুনপ্রসব পরবর্তী স্থূলতা ও এর প্রতিকার
প্রসব পরবর্তী স্থূলতা গর্ভাবস্থায় ওজন বাড়বে, এটাই স্বাভবিক। তবে শিশু জন্মের পরও অনেক মাকেই দেখা যায় ওজন কমাতে পারেন না। এই বাড়তি ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়ে যান অনেকে।সন্তান প্রসবের পরও প্রায় নারীদেরই পেটে মেদ জমে যায়। গর্ভাবস্থায় যেহেতু বাচ্চার পুষ্টির জন্য বেশি করে খাওয়া লাগে এ কারণে শরীরের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে পেটে মেদ জমে যায়।গর্ভকালীন যে ওজন বাড়ে, সন্তান জন্মের পর তার অনেকটাই ঝড়ে গেলেও যতটুকু থাকে তা বেঢপ বানানোর জন্য যথেষ্ট৷ গর্ভাবস্থার পর মেদ কমানো কঠিন কিন্তু অসম্ভব নয়। যদি গর্ভধারণের সময় আপনার ওজন স্বাভাবিক থেকে থাকে এবং…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো । কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়
আপনি যখন আপনার শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে যাচ্ছেন তখন নিশ্চিত করুন যে আপনি এবং আপনার শিশু এমন একটি অবস্থানে আছনে যা বুকের দুধ খাওয়ানো সহজ করে দেয়। মা এবং শিশুরা বিভিন্ন অবস্থানে বুকের দুধ খাওয়াতে /খেতে পারে । প্রথমে , আপনি মনে করতে পারনে যে আপনি একটি নির্দিষ্ট অবস্থানে বেশি আরামবোধ করেন , যেমন – প্রিয় চেয়ারে পেছনে হেলান দিয়ে বসা আপনার বিছানায় শুয়ে থাকা ইত্যাদি। আপনি এবং আপনার শিশু যত বুকের দুধ খাওয়ানোর ব্যাপারে অভিজ্ঞ হয়ে উঠেন , ততই আপনি যে কোনখানে যেমন – হাঁটার সময়, তাকে পরবিহন করার…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় যে সব সংক্রমণ বাচ্চাকে প্রভাবিত করতে পারে
যদিও অনেক সংক্রমণ যেমন সাধারণ সর্দিজ্বর গর্ভাবস্থায় কোন সমস্যা করে না, কিন্তু কিছু কিছু সংক্রমণ বাচ্চার শরীরে যেতে পারে এবং সেগুলো ক্ষতিকারক। কিছু সংক্রমনের আবার কোন উপসর্গ দেখা যায়না। গর্ভাবস্থায় যেসব সংক্রমণ বাচ্চার উপর প্রভাব ফেলতে পারে সেসব নিয়েই আজকের আলোচনা। পারটোসিস (হুপিং কফ) এটি কিভাবে ছড়ায় সংক্রমিত লোকের সাথে সংস্পর্শ – কাশি বা হাঁচির মাধ্যমে বিন্দু কণা (ড্রপলেট) ছড়িয়ে পড়ে। এই বিন্দু কণাগুলো (ড্রপলেট) বাতাস, ব্যবহৃত রুমালে অথবা রোগীর সংস্পর্শকৃত জায়গায় থাকতে পারে। উপর্সগ মধ্যম মানের জ্বর, নাক বন্ধ অথবা নাক দিয়ে পানি পরা, বিষণ্ণতা এবং কাশি। প্রধান বৈশিষ্ট্যটি হচ্ছে…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট | কারণ ও প্রতিকার
গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়া কি স্বাভাবিক? হ্যা,গর্ভাবস্থায় শ্বাসকষ্ট হওয়াটা অত্যন্ত সাধারণ একটি বিষয়। মনে করা হয় যে, তিন চতুর্থাংশ গর্ভবতী নারী যাদের আগে কখনই শ্বাস কষ্ট ছিলো না তাদের এই সময়ে দম ফুরিয়ে আসে বলে মনে হয়। শ্বাসকষ্ট প্রথম বা দ্বিতীয় তিনমাস-কাল থেকে শুরু হতে পারে। এটি আপনার শরীরের প্রাকৃতিক পরিবর্তনের কারণে ঘটে থাকে যেহেতু এই সময় আপনার শরীরের শিশুকে ধারণ করার জন্য অতিরিক্ত অক্সিজের দরকার হয়। গর্ভাবস্থার হরমোন প্রোজেস্টরেন ফুসফুসের মাধ্যমে রক্তের মধ্যে অক্সিজেনকে শোষণ করার পদ্ধতির সাথে আপনার শরীরকে মানিয়ে নেওয়ার জন্য তৈরী করে তোলে।যার ফলে, আপনার শরীর আপনার সিস্টেমে…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভকালীন সময়ে মায়েদের যেসব উপসর্গ দেখা দিতে পারে
গর্ভের বাচ্চার বৃদ্ধিতে সহায়তা করার জন্য আপনার শরীরের সকল পরিবর্তন কিছু অস্বস্তি তৈরী করতে পারে। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের কিছু সাধারণ উপসর্গ ও উদ্বেগ নিয়ে এই অংশে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি আপনার অনুভূতি নিয়ে কোন সময় চিন্তিত হোন, তাহলে আপনার ধাত্রী বা ডাক্তারের সাথে কথা বলুন। পেট ব্যাথা দ্বিতীয় ও তৃতীয় ট্রাইমেস্টারে পেট ব্যাথা হওয়া স্বাভাবিক। এটাকে রাউন্ড লিগামেন্ট ব্যাথা বলা হয়। জরায়ুর প্রতি পাশের অবলম্বন হলো রাউন্ড লিগামেন্ট। বৃদ্ধিপ্রাপ্ত জরায়ু লিগামেন্টে টান দেয়ার কারণেই ব্যাথা অনুভূত হয়। এটি ক্ষতিকারক নয়, কিন্তু আঘাত করতে পারে। অবস্থানের পরিবর্তন লিগামেন্টের উপর চাপ কমাতে…
বিস্তারিত পড়ুনপ্রসব পরবর্তী গর্ভনিরোধ বা জন্মবিরতিকরন
বাচ্চা জন্মের পর আপনার বাচ্চা কে বুকের দুধ খাওয়ানো অবস্থাতেই বা আপনার মাসিক আবার ফিরে আসার আগেই আপনি আবার গর্ভবতী হয়ে পরতে পারেন। তাই দ্রুত বাচ্চা নিতে না চাইলে সহবাসের সময় অবশ্যই জন্ম নিয়ন্ত্রন ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে। আপনি হাসপাতাল থেকে ফিরে আসার আগে আপনার ডাক্তার আপনাকে এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়ে দিবেন। আবার আপনি যখন ৬ সপ্তাহ পর চেক আপ এ যাবেন তখনও এই সম্পর্কে ডাক্তারের সাথে বিস্তারিত আলাপ করে নিবেন। আপনি কার্যকর গর্ভনিরোধ ব্যবহার করে একটি অপরিকল্পিত গর্ভধারণ রোধ করতে পারেন। গর্ভনিরোধের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। গর্ভনিরোধের কিছু পদ্ধতি আছে যা…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস তৈরির ৭ টি টিপস (ছয় মাস থেকে ১৮ মাস বয়সী বাচ্চার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)
শিশুর সঠিক খাদ্যাভ্যাস এমন একটা দিনও সম্ভবত নেই যেদিন কোন বাচ্চার মা অভিযোগ করছেন না, “আমার বাচ্চা কিছুই খায় না। প্লীজ, একটা কিছু করুন”। সত্যি বলতে কি, বাচ্চাদের খাওয়া সংক্রান্ত প্রশ্নই সব থেকে সাধারন প্রশ্ন যা প্রায় সবার কাছ থেকে আসে, কিন্তু যার সন্তোষজনক উত্তর দেওয়া সবথেকে কঠিন। একজন কমবয়সী মা পরিবারের সদস্য, বন্ধু, ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া, সমবয়সী বন্ধুবান্ধব ইত্যাদি বিভিন্ন উৎস থেকে প্রচুর সংখ্যায় পরস্পরবিরোধী মতামত এবং উপদেশ পান এবং তাঁরা প্রভাবিতও হন গভীরভাবে প্রোথিত পরম্পরাগত অভ্যাস, প্রাচীন বিশ্বাস এবং বাচ্চাদের খাদ্যাভ্যাস সংক্রান্ত ভুল ধারণার দ্বারা। বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য…
বিস্তারিত পড়ুনঘরে বসে প্রেগনেন্সি টেস্ট কিভাবে করবেন ?
সাধারনতঃ বাসায় গর্ভধারন পরীক্ষা সবসময় সঠিক ফলাফল দেয়। মাসিক হওয়ার আসল তারিখ থেকে ২/১ দিন পরে পরীক্ষা করলে সঠিক ফলাফল পাওয়া যায়। আরো নিশ্চিত হওয়ার জন্য ডাক্তারের কাছে যেতে পারেন। প্রেগনেন্সি টেস্ট কিভাবে কাজ করে? বাসায় গর্ভধারন পরীক্ষা দেখে, আপনার প্রস্রাবে গর্ভধারন হরমোনের উপস্থিতি আছে কি না। ডিম্বানু নিষিক্ত হবার ৬ দিন পর গর্ভবতী মায়ের শরীরে বিশেষ একধরনের হরমোনের নিঃসরণ ঘটে, এর নাম এইচ.সি.জি (human chorionic gonadotropin)। মূত্রে এই হরমোনের উপস্থিতি পরীক্ষার মাধ্যমে মা গর্ভবতী কিনা তা নির্ণয় করা হয়। কেউ যদি গর্ভবতী হয়ে পড়ে, গর্ভাবস্থার প্রথম কয়েক সপ্তাহে তখন…
বিস্তারিত পড়ুন