প্রসবকালীন বিভিন্ন জটিলতা

প্রসবকালীন বিভিন্ন জটিলতা

গর্ভাবস্থায় যেমন জটিলতা দেখা দিতে পারে তেমনি প্রসব কালীন সময়েও বিভিন্ন জটিলতার উদ্ভব হতে পারে। নারীরা তাদের গর্ভকালীন সময়ে যেমন নানা প্রকার সমস্যা সম্পর্কে সচেতন থাকেন তেমনি প্রসবকালীন সময়ের সমস্যাবলী সম্পর্কেও তাদের সচেতন থাকাটা অতি জরুরী। কারণ সামান্য একটি ভুলের কারণে ঘটে যেতে পারে মারাত্মক কোন দুর্ঘটনা। যদিও আপনি স্বাস্থ্যবতী এবং আপনার প্রসব এবং প্রজননের জন্য ভালো প্রস্তুতি আছে, তারপরও অপ্রত্যাশিত জটিলতার সুযোগ থাকে। প্রসবকালীন বিভিন্ন জটিলতা নিয়েই আজকের আলোচনা। প্রসবের ধীরগতি আপনার প্রসব কিভাবে অগ্রগতি হচ্ছে তা আপনার পেটে আপনার বাচ্চাকে অনুভব করে, আপনার জরায়ুর মুখ কতটুকু খুলেছে তা…

বিস্তারিত পড়ুন

নির্ধারিত সময়ের পরেও প্রসব বেদনা শুরু না হওয়া বা পোস্ট টার্ম প্রেগন্যান্সি

নির্ধারিত সময়ের পরেও প্রসব বেদনা শুরু না হওয়া বা পোস্ট টার্ম প্রেগন্যান্সি

বেশীরভাগ বাচ্চাই গর্ভাবস্থার ৩৭ থেকে ৪১ সপ্তাহের মধ্যে জন্ম নেয়। ডিউ ডেইট হোল বাচ্চা জন্ম নেয়ার সম্ভাব্য তারিখ। শেষ মাসিকের প্রথম দিন থেকে ৪০ সপ্তাহ হিসেব করে এই ডেইট গননা করা হয়। প্রথম ট্রাইমেস্টারে ডেটিং স্ক্যানের উপর ভিত্তি করে এই ডিউ ডেইটের তারতম্য ঘটতে পারে। মনে রাখতে হবে ডিউ ডেইট মানে বাচ্চা কখন জন্মাবে সেটা না বরং এটা হোল বাচ্চা কখন ৪০ সপ্তাহের হবে তার হিসেব। এই সময়ের আগে বা পরে বাচ্চা জন্মে নেয়াটা স্বাভাবিক। প্রসবের বা ডিউ ডেইটের জন্য নির্ধারিত তারিখের দুই সপ্তাহ পরও যদি বাচ্চা প্রসব না হয়…

বিস্তারিত পড়ুন

প্রসব বেদনা সহনীয় করার উপায়

প্রসব বেদনা উপশমের উপায়

আপনার প্রসব প্রক্রিয়া কতো দ্রুত অগ্রসর হবে তা কয়েকটি জিনিসের উপর নির্ভর করে, যার মধ্যে আছে শিশুর নীচে নামা বা শ্রোণী দিয়ে নীচের দিকে নামা, এবং প্রতিনিয়ত শক্ত খিঁচুনীসহ জরায়ুর মুখ বা গর্ভাশয়ের গলা খুলে যাওয়া (প্রসারিত হওয়া)। বিভিন্ন উপায়ে আপনি আপনার প্রসবকে সাহায্য করতে পারেন।যে সকল জিনিস সাহায্য করতে পারে সেগুলো হচ্ছে: যতোটা সম্ভব শিথিল অনুভব করা অ্যারোমাথেরাপি/সুগন্ধি তৈলমর্দন চিকিৎসা শিথিলকরণ এবং শ্বাস-প্রশ্বাস পদ্ধতি। কিভাবে আপনার সঙ্গী বা সাহায্যকারী ব্যক্তিরা সহযোগীতা করতে পারে আপনার সঙ্গী বা সহযোগী ব্যক্তি আপনার প্রসব আরামদায়ক করার জন্য অনেক কিছুই করতে পারে। কিন্তু তাদেরও…

বিস্তারিত পড়ুন

নরমাল ডেলিভারি সম্পর্কে বিস্তারিত

স্বাভাবিক প্রসব

মানুষ সৃষ্টির একেবারে আদিম সময় থেকে এই বিজ্ঞানের যুগেও কিছু বিষয় একদমই পাল্টায়নি। এরকমই একটি প্রক্রিয়া হল নরমাল ডেলিভারি বা স্বাভাবিক প্রসব (Normal Vaginal Delivery)৷  শিশু জন্মানোর এই আদিম প্রক্রিয়া এখনো সবচেয়ে স্বাস্থ্যকর,  সুন্দর ও স্বাভাবিক হিসেবে স্বীকৃত।  এর কোন বিকল্প এখনো আবিষ্কৃত হয়নি। তবে আবিষ্কারের স্বাভাবিক পথ ধরে নরমাল ডেলিভারির বিস্তারিত সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে চিকিৎসাবিজ্ঞানে এসেছে অসংখ্যা আর্টিকেল,  গবেষণা পত্র,বই পুস্তক। সেখান থেকে অতি গুরুত্বপূর্ণ কিছু অংশ তুলে ধরা হল আজকের আর্টিকেলে।     নরমাল ডেলিভারি  বা স্বাভাবিক প্রসব কি? নরমাল ডেলিভারি বা ভ্যাজাইনাল ডেলিভারি হলো সন্তান প্রসবের সবচেয়ে সহজ এবং…

বিস্তারিত পড়ুন

স্বাভাবিক প্রসব আরম্ভের লক্ষণ সমূহ

প্রসব আরম্ভের লক্ষন সমূহ

ডেলিভারির তারিখ খুব কাছে চলে এসেছে? তাহলে এখনই স্বাভাবিক প্রসব আরম্ভের সঠিক লক্ষণ সমূহ জেনে নিন যাতে কোন লক্ষণ দেখলে সাথে সাথে বুঝতে পারেন যে এটা প্রসবের লক্ষণ নাকি ফলস পেইন। সেই সাথে যখন সত্যিকারের প্রসব শুরু  হবে, তখনকার লক্ষণগুলিও জেনে নিন। স্বাভাবিক প্রসব বা নরমাল ডেলিভারির সম্ভাব্য তারিখ   গর্ভের মোট সময় কাল ধরা হয় সাধারণত ৪০ সপ্তাহ বা ২৮০ দিন বা ঌ মাস ৭ দিন৷ শেষ মাসিকের প্রথম দিনটিকে গর্ভধারনের প্রথম দিন ধরে প্রসবের তারিখ নির্ধারন করা হয়ে থাকে৷ যেমন – গর্ভধারণের পূর্বে শেষ মাসিকের প্রথম দিন যদি ২০…

বিস্তারিত পড়ুন