শিশুর প্রথম খাবার হিসেবে ওটস (Oats): কিছু রেসিপি

শিশুর প্রথম খাবার হিসেবে ওটস

আপনার শিশুর প্রথম সলিড হিসেবে ওটস অনন্য-অসাধারন একটি খাবার, শিশুর পাঁচ মাস কিংবা ছয় মাসের শুরুর দিকেই আপনি ওটস ট্রাই করে দেখতে পারেন। বাজারে বাচ্চাদের খাবার হিসেবে যেসব টিন-জাত প্রসেসড ওট-মিল পাওয়া যায় সেগুলো এবং সহজে রান্না করা যায় এমন ওটস কিংবা ওটমিল (oatmeal) পরিহার করাই উত্তম, কারণ এগুলোয় পুষ্টিগুন তেমন কিছুই অবশিষ্ট থাকে না। সবচেয়ে ভালো হয় রোলড ওটস কিংবা স্টিল-কাট ওটস পাওয়া গেলে। আজকাল আমাদের দেশে অনেক সুপার-শপ রোলড ওটস আমদানি করছে। রোলড ওটস কিছুটা গোটা গোটা থাকার পুরোপুরি রান্না হতে ১৫ থেকে ২০ মিনিট সময় নেয়। আপনি…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । কলিজার খিচুড়ি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ কলিজার খিচুড়ি অত্যন্ত পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু একটি খাবার। এই রেসিপিতে কলিজা ব্যাবহার করা হয়েছে যাতে উচ্চ মানের পুষ্টি উপাদান যেমন- আমিষ, আয়রন, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন এ ও প্রচুর পরিমান ক্যালোরি বিদ্যমান থাকে। এগুলো শিশুর শারীরিক বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং টিস্যুর রক্ষণাবেক্ষণ করে। এই রেসিপিতে শস্য এবং ডাল শক্তির প্রধান উৎস হিসেবে কাজ করে। শিশুদের ভিটামিন এবং খনিজ লবনের চাহিদা মেটায় কলিজা এবং সবজি। এখানে তেল শক্তির ঘনত্ব বাড়ায় এবং চর্বিতে দ্রবণীয় ভিটামিনের শোষণকে ত্বরান্বিত করে এবং খাবারকে সুস্বাদু করে তোলে। **অন্যান্য মৌসুমি রঙিন সবজি যেমন-…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । চিড়ার পোলাও

চিড়ার পোলাও

রেসিপির বর্ণনা ও পুষ্টিগুণ  চিড়ার পোলাও বিভিন্ন ধরনের পুষ্টি সরবরাহ করে যেগুলো তিন শ্রেণীর খাদ্য থেকে আসে। এখানে ব্যবহৃত চিড়া, যা শস্য জাতীয় খাদ্যের প্রতিনিধি, খুব সহজেই হজম হয় এবং এতে অধিক পরিমানে শর্করা আছে যা তাৎক্ষনিক শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও চিড়া ভিটামিন বি কমপ্লেক্স এর একটি ভালো উৎস। এই রেসিপিতে ব্যবহৃত ডিম উত্তম আমিষ সরবরাহ করে। এটি দেহের কোষ তৈরিতে সাহায্য করা ছারাও শক্তি এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সরবরাহ করে। এই রান্নায় ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের সবজি ভিটামিন, খনিজ ও আঁশযুক্ত খাবারের ভালো উৎস। খাবার তেল খাদ্যের স্বাদ বৃদ্ধি করতে…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । পুষ্টি গুড়া

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ “পুষ্টি গুড়া” ৬-৮ মাসের শিশুদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি প্রধান খাবারের তালিকায় রাখা হয়েছে এবং প্রস্তুতে চালের গুড়া, ডালের গুড়া, বাদাম, গুড়/চিনি, কলা এবং গাজরের গুড়া ব্যবহৃত হয়েছে। চাল এবং ডালের মিশ্রণ হতে ক্যালোরি এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পাওয়া যায়। চাল-ডাল এবং বাদামের মিশ্রন খাবারের আমিষের মান বৃদ্ধি করে। এছাড়া শস্য, বাদাম ইত্যাদি অল্প আঁচে চুলায় ভাজার কারণে এটি খাদ্যটির স্বাদ বৃদ্ধি করে এবং পরিপাক ক্রিয়াকে দ্রুত করে। পাশাপাশি এটি খাদ্যকে হালকা এবং শিশুর জন্য পর্যাপ্ত পুষ্টির যোগান দেয়। চিনি এবং তেল খাবারের স্বাদ বৃদ্ধি…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । মুরগীর মাংসের খিচুড়ি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ মুরগীর মাংসের খিচুড়ি তৈরিতে ব্যবহার করা হয়েছে চাল, মসুর ডাল, মুরগীর মাংস, সবজি এবং তেল। এই খাবারে শিশুদের চাহিদা অনুযায়ী যথেষ্ট শক্তি পাওয়া যায়। চাল ও ডাল মিশানোর ফলে এর আমিষের গুনগতমান অনেক বেড়ে যায়। মুরগীর মাংস থেকে আমিষ এবং অত্যাবশ্যকীয় এমাইনো এসিড মিথিওনিন পাওয়া যায়। এছাড়া বিভিন্ন ভিটামিন, খনিজ লবণ এবং ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স পাওয়া যায়। রেসিপিটিতে ব্যবহৃত বিভিন্ন শাকসবজি ভিটামিন, খনিজ লবণ ও খাদ্য আঁশ এর চাহিদা পুরনে সহায়তা করে। ব্যবহৃত তেল খাবারটির শক্তির ঘনত্ব বৃদ্ধি করে এবং এটি গাজর হতে প্রাপ্ত বিটা ক্যারোটিনের শোষণকে…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের খিচুড়ি

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের খিচুড়ি

রেসিপির বর্ণনা ও পুষ্টিগুণ ডিমের খিচুড়ি একটি পুষ্টিকর খাবার যা বিভিন্ন খাদ্যশ্রেণী হতে খাবার নিয়ে তৈরি করা হয়েছে। এই খাবার থেকে প্রচুর শক্তি, আমিষ, চর্বি, খনিজ লবন, ভিটামিন পাওয়া যায়। এ রেসিপিতে মসুর ডালের ব্যবহার পর্যাপ্ত পরিমাণে আমিষের গ্রহন নিশ্চিত করে। যদিও মসুরের ডালে মিথিওনিন কম থাকে কিন্তু লাইসিন বেশি থাকে। অপরদিকে শস্য জাতীয় যেসব খাবার ব্যবহার করা হয়েছে তাতে আছে প্রচুর মিথিওনিন। এজন্য যখন শস্য, ডালের সাথে খাওয়া হয় এরা একে অন্যের পরিপুরক হিসেবে কাজ করে। ডিমে প্রচুর আমিষ থাকে যা সুস্বাস্থ্য রক্ষায় সহায়তা করে। এছাড়াও এতে আরও থাকে…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের সুজি

শিশুর খাবারের রেসিপি । ডিমের সুজি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ ডিমের সুজি শিশুদের জন্য একটি প্রধান খাবার যাতে থাকে সুজি, ডিম, গুড় এবং তেল। সুজি আমাদের দেশের শিশুদের প্রথম বাড়তি খাবার হিসেবে অধিক প্রচলিত। এত শক্তি, আমিষ এবং সামান্য পরিমানে খাদ্য আঁশ থাকে। ডিম শক্তির একটি ভালো উৎস। এছাড়াও এতে আরও পাওয়া যায় অত্যাবশ্যকীয় ফ্যাটি এসিড, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং বি কমপ্লেক্স। চাল কুমড়াতে সামান্য পরিমাণে আমিষ, চর্বি, খাদ্য আঁশ, শর্করা এবং অধিক পরিমাণে পানি থাকে। ভিটামিন এবং খনিজ লবনের মধ্যে থাকে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফসফরাস, থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, নায়াসিন এবং ভিটামিন সি। গুড়ে আয়রন থাকে, এছাড়া গুড়…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারের রেসিপি । সবজি খিচুড়ি

শিশুর খাবারের রেসিপি । সবজি খিচুড়ি

রেসিপির বর্ণনা এবং পুষ্টিগুণ চাল, ডাল সবজি এবং তেল ব্যবহার করে তৈরি করা সবজি খিচুড়ি একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার। এটি একটি প্রধান খাবার যা শিশুদের প্রয়োজনীয় শক্তির চাহিদা পূরণ করার জন্য পর্যাপ্ত ক্যালোরি সরবরাহ করে । এছাড়াও চাল এবং ডালকে একত্রিত করার ফলে এদের সম্পূরক বৈশিষ্ট্যের কারণে এত আমিষের গুনগত মান বেড়ে যায়। রান্নায় ব্যবহৃত তেলের কারণে শক্তির ঘনত্ব বেড়ে যায় এবং এটি সবজি হতে প্রাপ্ত ভিটামিন ও বিটা ক্যারোটিনের শোষণকে বাড়িয়ে দেয়। প্রস্তুতকৃত খাবারের ওজনঃ ২৮০ গ্রাম (১ বাটি) পরিবেশনের সংখ্যাঃ ৩ আয়রনের উৎসঃ ডাল, বাদাম, পালংশাক বয়সসীমাঃ ৬-৮…

বিস্তারিত পড়ুন