গর্ভের শিশুর হার্ট রেট দেখে কি সন্তান ছেলে না মেয়ে তা বোঝা যায়

গর্ভের শিশুর হার্ট রেট দেখে কি সন্তান ছেলে না মেয়ে তা বোঝা যায়

একটি বেশ প্রচলিত ধারণা আছে, ভ্রূণের হৃদস্পন্দন যদি 140 BPM এর বেশি অথবা সমান হয়, তাহলে ভ্রূণটি একটি মেয়ে শিশুর। আর যদি হার্টবিট রেইট 140 BPM এর কম হয়, তাহলে গর্ভস্থ শিশুটি ছেলে হবে। আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় গর্ভের ভ্রূণের হার্টরেট দেখে অনাগত সন্তান ছেলে নাকি মেয়ে তা সত্যিই বোঝা যায় কিনা। গর্ভাবস্থার পঞ্চম সপ্তাহেই ভ্রূণের হৃদপিণ্ডের গঠন শুরু হয়ে যায়।কনসিভ করার  সাধারণত ২২-২৪ দিনের মধ্যেই অর্থাৎ গর্ভাবস্থার ষষ্ঠ সপ্তাহ নাগাদ বাচ্চার হার্টবিটও শুরু হয়। তবে এ সময় ভ্রূণের  হৃদপিণ্ড এতটাই ছোট থাকে যে তা সাধারণ আল্ট্রাসাউন্ড বা ডপলার মেশিনে…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভস্থ শিশুর গায়ের রং ফর্সা করা কি সম্ভব?

গর্ভস্থ শিশুর গায়ের রং ফর্সা করা কি সম্ভব?

আমাদের এই উপমহাদেশে অনেকটা প্রকাশ্যেই মানুষ ত্বকের রং নিয়ে হীনমন্যতায় ভোগেন। আমাদের কাছে আসা বিভিন্ন প্রশ্ন থেকে আমরা কিছুটা  অবাক হয়েই লক্ষ্য করেছি বেশিরভাগ হবু মা-বাবা চান তাদের  অনাগত সন্তানের গায়ের রঙ যেন উজ্জ্বল হয়। কেউ কেউ সরাসরি বলতে দ্বিধা করেন বলে নানা উপায়ে জানতে চান ঠিক কি করলে বা গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চার গায়ের রং ফর্সা হবে? কিংবা অনেকেই নিজের নাম উহ্য রেখে পরিবারের কেউ জানতে চান বা পরিবার থেকে চাপ প্রয়োগের কথাও বলেন। রং ফর্সাকারী ক্রিমগুলোর চাহিদা শত সমালোচনা স্বত্বেও তুঙ্গে থাকে। আর ইউটিউবে গর্ভধারণ সম্পর্কিত সবচাইতে বেশি…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় টিটেনাস টক্সয়েড বা টিটি টিকা

গর্ভাবস্থায় টিটেনাস টক্সয়েড বা টিটি টিকা

সন্তান জন্মদানের আগ থেকেই বাবা মায়ের নানা ধরণের পরিকল্পনার শেষ থাকে না। কাপড়, দোলনা,  খেলনা নানাবিধ জিনিস সাজাতে শুরু করেন তারা।  কিন্তু অনাগত সন্তানের রোগ প্রতিরোধের জন্য তারা সেভাবে চিন্তা করেন কি? গর্ভাবস্থায় টিটি টিকা এমনই একটি সুরক্ষা অস্ত্র যা আপনার অনাগত শিশুকে রক্ষা করবে ধনুষ্টংকারের হাত থেকে।  টিটি টিকা কি ? টিটেনাস টক্সয়েড নামক একটি ভ্যাক্সিনকে সংক্ষেপে টিটি টিকা বলা হয়।  এই টিকা মানুষকে টিটেনাস বা ধনুষ্টংকার রোগের সংক্রমন থেকে রক্ষা করে। নবজাতকের ধনুষ্টংকার রোগ হওয়াটা মারাত্মক ফলাফল বয়ে আনতে পারে।  সারা পৃথিবীজুড়ে এই সমস্যা দূর করার স্বার্থে গর্ভবতী…

বিস্তারিত পড়ুন

আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট সম্পর্কে বিস্তারিত

আল্ট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট সম্পর্কে বিস্তারিত

আজকে আলোচনা করবো গর্ভকালীন সময়ে করা একটি কমন জিজ্ঞাসা নিয়ে, আর সেটি হলো আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্ট (Pregnancy Ultrasound Report) কিভাবে বুঝবো? কারণ আমরা আকুল হয়ে প্রতীক্ষা করি গর্ভে বেড়ে ওঠা ছোট্ট প্রাণটি কেমন আছে তা জানার জন্য।  আর প্রযুক্তির এই যুগে মা বাবার এই দুশ্চিন্তা আর কৌতুহলের উত্তর দিতে রয়েছে আলট্রাসনোগ্রাফি – শব্দতরঙ্গ ব্যবহার করে একটি যন্ত্রের সাহায্যে জানিয়ে দেয়া হয় গর্ভের ভ্রূণের অবস্থান ও বিকাশ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু তথ্য। কোন রেডিয়েশান ব্যবহৃত হয় না বলে, আলট্রাসাউন্ড -টেকনোলজি সম্পুর্ন নিরাপদ। ডাক্তারের পাশাপাশি মায়েরাও আলট্রাসনোগ্রাফি রিপোর্টটা দেখে বোঝার চেষ্টা করেন তার…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া কি নিরাপদ?

গর্ভাবস্থায় পেঁপে খাওয়া কি নিরাপদ?

গর্ভকালীন সময়টা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি সময় আর তাই এই সময়ে নারীদের একটু বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। এই সতর্কতা শুধুমাত্র কাজের ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ নয় বরং খাবারের ব্যাপারেও মানতে হয় বিভিন্ন রকমের বিধি নিষেধ। বেশ কিছু খাবার আছে যেগুলো গর্ভকালীন সময়ে বেশি করে খেতে হয় আবার কিছু খাদ্য থেকে এই সময়টাতে নিরাপদ দুরুত্ব বজায় রাখতে হয়। আর পেঁপে  হল ঠিক এমনই একটি ফল যেটা পুষ্টিগুণ সম্পন্ন হলেও গর্ভকালীন সময়ে এই ফলটি খাওয়া কতটুকু নিরাপদ সে বিষয়ে অনেকেই জানেন না। গর্ভাবস্থায় পেঁপে  খাওয়া কি নিরাপদ? গর্ভাবস্থায় পাকা পেঁপে খাওয়া নিরাপদ। তবে আধা…

বিস্তারিত পড়ুন

স্বাভাবিক গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব এবং গর্ভের শিশুর উপর এর প্রভাব কেমন?

গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব

গর্ভের মোট সময় কাল বা গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব ধরা হয় সাধারণত ৪০ সপ্তাহ বা ২৮০ দিন বা ঌ মাস ৭ দিন৷ শেষ মাসিকের প্রথম দিনটিকে গর্ভধারনের প্রথম দিন ধরে এর পরবর্তী ৪০ সপ্তাহকে গর্ভধারণের সময় হিসেবে বিবেচনা করা হয়ে থাকে৷ তবে কিছু কিছু গর্ভাবস্থা এর চাইতে বিলম্বিত হতে পারে। প্রায় প্রতি ৫ জন শিশুর মধ্যে এক জন ৪১ সপ্তাহ অথবা এর বেশি সময় ধরে গর্ভে থাকে।ধারণা করা হয়, ৫% থেকে ১০% নারীদের গর্ভকাল ৪২ সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হতে পারে। গর্ভাবস্থার স্থায়িত্ব কম বেশি হয় কেন? ডাক্তার হয়তো আপনাকে ডেলিভারির তারিখ বলে…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত গরম ও ঘামের কারণ ও করণীয়

গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত গরম ও ঘামের কারণ ও করণীয়

গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে একটি মন্তব্য হয়ত আপনারা অনেকেই শুনে থাকবেন, আর সেটা হল তাদের চেহারা যেন চকচক করছে! তবে চেহারার এই চকচকে ভাবের একটা মূল কারণ হতে পারে অতিরিক্ত ঘাম। গর্ভকালীন সময়ে অতিরিক্ত ঘামানো খুবই স্বাভাবিক। ঠিক তাই, গর্ভকালীন সময়ে ঘরের অন্য সবাই যখন একদম স্বাভাবিক অবস্থায় আছে তখন আপনি যদি একটু বেশি গরম অনুভব করেন এবং একটু বেশিই ঘামানো শুরু করেন তবে এ নিয়ে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হওয়ার কোনো কারণ নেই, কেননা মাতৃত্ব কালীন অভিজ্ঞতাগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। কেন এই ঘাম আর কতদিন পর্যন্ত এমন হয়ে থাকে? এই প্রশ্নগুলোর উত্তর ছাড়াও…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভকালীন সময়ে অযাচিত উপদেশ কীভাবে এড়িয়ে যাবেন?

গর্ভকালীন সময়ে অযাচিত উপদেশ

গর্ভকালীন সময়টাতে একজন নারীকে হাজারো পরিবর্তনের মুখোমুখি হতে হয়। আর এই পরিবর্তন শুধুমাত্র তার শরীরেরই  হয় না বরং মানসিকভাবেও গর্ভবতী নারীকে অনেক চাপ ও পরিবর্তনের সম্মুখীন হতে হয়। কেননা এই সময়টাতে একজন নারী উপলব্ধি করতে পারেন যে, তার জীবনটা পুরোপুরি পালটে যাচ্ছে এবং সবকিছু আর কখনই আগের মত থাকবে না। আর যেহেতু একজন নারী এখন মা হতে চলছেন, তাই তিনি আসলেই কি সন্তানের লালন পালন করার জন্য দক্ষ কি না অথবা তিনি আদৌ সন্তানকে স্বাভাবিক ভাবে বড় করতে পারবেন কি না, এমন হাজারো প্রশ্ন তার মনে ভিড় করতে থাকে। এই…

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় ওজন কমে গেলে করণীয় কি? | সাধারণ কারণ, উদ্বেগ এবং বিশেষ সতর্কতা

গর্ভাবস্থায় ওজন কমে গেলে করণীয় কি?

কি কি কারণে গর্ভাবস্থায় ওজন কমতে পারে, কতটুকু কমা স্বাভাবিক, ওজন কমে যাওয়ার ক্ষতিকর দিক এবং এ সমস্যা প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।

বিস্তারিত পড়ুন

গর্ভাবস্থায় আয়রনের অভাব জনিত রক্তস্বল্পতার ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত

আয়রনের অভাব জনিত রক্তস্বল্পতার ওষুধ

গর্ভাবস্থায় আয়রনের অভাবজনিত রক্তাল্পতার চিকিৎসার জন্য কোন ঔষুধ ব্যবহার করা হয়? আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতার মানে শরীর আয়রনের মাত্রা কম থাকা যা শরীরের প্রয়োজনীয় লোহিত রক্তকণিকা তৈরির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। কিছু মহিলা গর্ভাবস্থায় রক্তস্বল্পতার সমস্যায় ভুগে থাকেন । ভিটামিনের পাশাপাশি আয়রন সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ হতে পারে গর্ভাবস্থায় আয়রনের অভাবজনিত রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়ার সবচেয়ে কার্যকরী চিকিৎসা। ঠিক কোন ডোজের ওষুধ আপনার লাগবে তা নির্ধারণ করতে হয়তোবা কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। তবে, ঔষুধের সর্বোচ্চ কার্যকারিতা নিশ্চিত ও অপ্রীতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া এড়িয়ে চলার জন্য স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী কোন কর্মী বা চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে থাকা হতে পারে…

বিস্তারিত পড়ুন