কিভাবে আপনার বাচ্চাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে আগ্রহী করে তুলবেন ?

যেভাবে আপনার বাচ্চাকে স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে আগ্রহী করে তুলবেন

ভালো খাদ্যাভ্যাস আপনার সন্তানকে দ্রুত শেখা ও বড় হবার শক্তি প্রদান করে। এছাড়া এটা তাকে সুস্থ থাকতে এবং সবসময় পুষ্টিকর খাবার গ্রহনের অভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করে। পুষ্টিকর খাদ্যকে আপনার বাচ্চার কাছে আকর্ষণীয় করে তোলার কিছু উপায় আপনি এখানে খুজে পাবেন। খাদ্য বাছাইয়ে আপনার সন্তানকে মতামত দিতে দিন আপনার বাচ্চাকে খাদ্যে আগ্রহী করার সবচেয়ে দুর্দান্ত উপায় হচ্ছে  তাকে পরিবারের খাবার কেনার সিদ্ধান্তে জড়িত করুন। যদিও তার খাবার বাছাই করার মতো বয়স হয়নি, তবে সে অবশ্যই মুদি দোকানে যেতে ভালোবাসবে। তার বোঝার মতো বয়স হলে বাজারের লিস্টটা তার হাতে দিন এবং…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারে এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিডের প্রয়োজনীয়তা, পরিমাণ, উৎস এবং অন্যান্য

শিশুর খাবারে এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিডের

শিশুর সুস্বাস্থ্য আর স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য ফ্যাটি এসিডের ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শিশুর জন্য কোন ধরনের এসেনশিয়াল ফ্যাটি এসিড প্রয়োজন এবং কোন ধরনের খাবার থেকে সেটা সঠিক পরিমাণে পাওয়া যাবে জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন। এছাড়া এই আর্টিকেলে আরো জানতে পারবেন কীভাবে খুব অল্প অথবা খুব বেশি পরিমাণে ফ্যাটি এসিড গ্রহণ না করে বরং সঠিক পরিমাণে ফ্যাটি এসিড গ্রহণ করা যাবে।

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর খাবারে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা, পরিমাণ, উৎস এবং অন্যান্য

শিশুর খাবারে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজনীয়তা, পরিমাণ, উৎস এবং অন্যান্য

আপনার শিশুর সুস্বাস্থ্য এবং স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য ক্যালসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি জানতে পারবেন আপনার শিশুর ঠিক কি পরিমাণে ক্যালসিয়ামের প্রয়োজন এবং কোন ধরনের খাদ্য থেকে সে এই ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ করতে পারবে। শিশুর জন্য কেন ক্যালসিয়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ? ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁত মজবুত করে এবং নার্ভ ও পেশীর কার্যক্ষমতা বাড়ায়। এছাড়াও ক্যালসিয়াম শরীরে রক্ত জমাট বাঁধতে বাঁধা দেয় এবং শরীরের সেসব এনজাইমগুলোকে সক্রিয় রাখে যেগুলো খাদ্যকে শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় শক্তিতে রূপান্তরিত করে। শরীরের শতকরা ৯৯ ভাগ ক্যালসিয়াম দাঁত এবং হাড়ে সংরক্ষিত থাকে। আর যেহেতু ছোট শিশুরা প্রতিনিয়তই…

বিস্তারিত পড়ুন

প্লাস্টিকের তৈরি বোতল/ ফীডার কি শিশুদের জন্য নিরাপদ?

প্লাস্টিকের তৈরি বোতল/ ফীডার কি শিশুদের জন্য নিরাপদ?

‘বিসফিনল  এ’ (Bisphenol A)  বা সংক্ষেপে BPA  এক ধরনের কেমিক্যাল যা পলিকার্বোনেট প্লাস্টিকের পণ্য এবং ই-প্রক্সি রেসিনের তৈরি কৌটা নির্মাণের ক্ষেত্রে প্রায় গত কয়েক শতক ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। মূলত এই কেমিক্যালটি ব্যাবহার করা হয় প্লাস্টিকের ক্ষয় রোধ ও প্লাস্টিকটি যাতে শক্ত হয় এবং খাদ্যে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধের জন্য। যদিও মানবদেহের উপর BPA এর প্রভাব নিয়ে তেমন কোন বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত নেই, তবু অন্যান্য প্রাণীদেহের উপর বিসফিনলের প্রভাব নিয়ে বেশ কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে এটা বলা যায় যে, আদতে ‘বিসফিনল এ’এর ব্যাবহার মানুষের জন্যও খুব একটা নিরাপদ নয়।…

বিস্তারিত পড়ুন

কিভাবে নিরাপদ উপায়ে ফরমুলা দুধ সংরক্ষণ করে ব্যাবহার করা যায়

কিভাবে নিরাপদ উপায়ে ফরমুলা দুধ সংরক্ষণ করে ব্যাবহার করা যায়

মনে রাখবেন অনিরাপদ উপায়ে সংরক্ষিত ফরমুলা দুধে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ হতে পারে যা আপনার নবজাতক শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। আপনারশিশুর সুস্বাস্থ্য রক্ষা এবং ফরমুলা দুধে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ প্রতিরোধে নিম্নেবর্ণিত উপায় অবলম্বন করুন। ফিডারের দুধ শেষ না হলে কি করবেন? আপনার শিশুকে কুসুম গরম ফরমুলা দুধটি তৈরি করার সাথে সাথে খেতে দিন।আগে থেকেই দুধ গরম করে রাখবেন না,কেননা গরম দুধে ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ খুব দ্রুত হতে পারে। যদি গরম করা দুধ একঘণ্টার বেশি সময় ধরে রুমের স্বাভাবিক তাপমাত্রায় থাকে, তাহলে সেটা অতি সত্তর ফেলে দিন। এছাড়া আপনার শিশু যদি ফিডারের দুধ খাওয়া…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর জন্য সঠিক নিপল এবং বোতল/ফিডারটি কিভাবে পছন্দ করবেন।

শিশুর জন্য সঠিক নিপল এবং বোতল/ফিডারটি কিভাবে পছন্দ করবেন।

আদতে আপনার শিশুই নির্ধারণ করবে, আপনি কোন ফিডারটি ব্যাবহার করবেন। প্রথমত আপনাকে যেটা দেখতে হবে, কোন নিপলটি দিয়ে আপনার শিশু খুব সহজেই ফরমুলা দুধ খেতে পারছে। এই ব্যাপারে নিশ্চিত হওয়ার পরে আপনি ফিডার এবং আনুষঙ্গিক জিনিসগুলো পছন্দ করুন। তবে কেনার সময় একটা ব্যাপার খেয়াল রাখবেন, শুধুমাত্র নিরাপদ ভাবে ফরমুলা দুধ খাওয়ানোর জন্য কখনোই অনেক বেশি খরচ করতে যাবেন না। আনুষঙ্গিক জিনিসের পরিমাণ এবং সেই সাথে টাকার অংকটাও ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে,তাই কেনার সময় সময় একটু সাদামাটা থাকুন এবং অতীব প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো প্রথমে কিনে নিন। কেননা সঠিক পদ্ধতিতে ফিডার এবং নিপল…

বিস্তারিত পড়ুন

কিভাবে নবজাতক শিশুর জন্য তৈরি ফর্মুলা দুধের নিরাপদ ব্যাবহার নিশ্চিত করবেন

কিভাবে নবজাতক শিশুর জন্য তৈরি ফর্মুলা দুধের নিরাপদ ব্যাবহার নিশ্চিত করবেন

ফর্মুলা দুধ প্রস্তুত করা তেমন কঠিন কিছু নয়, তবে শিশুর সঠিক পুষ্টি উপাদান নিশ্চিত করার জন্য এতে পরিমাণমত পানি মেশানো জরুরী।এছাড়াও বিশেষ করে নবজাতক শিশুর শরীরে যেহেতু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এখনো সেভাবে  তৈরি হয়নি, তাই একটু বাড়তি সতর্কতা থাকাও উচিৎ।  আর এই বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য যে সকল বিষয় আপনার জানা দরকার, আমরা সেগুলোই নিম্নে তুলে ধরছিঃ ফর্মুলা ব্যাবহারের শেষ সময় (ExpiryDate) দেখে নিন আরো অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসের মতই ফর্মুলা দুধের গুণগত মান ঠিক রাখার জন্য প্রত্যেকটি ফর্মুলা দুধের কৌটায় ব্যাবহারের শেষ সময় উল্লেখ করা থাকে। একইভাবে বাড়তি সতর্কতা…

বিস্তারিত পড়ুন

নবজাতক শিশুর ফর্মুলা দুধ সম্পর্কে যে পাঁচটি তথ্য হয়তো আপনার অজানা

নবজাতক শিশুর ‘ফর্মুলা দুধ’ এর যে পাঁচটি তথ্য হয়তো আপনার অজানা

নবজাতক শিশুর জন্য যখন আপনি ‘ফর্মুলা দুধ’ কিনতে যান, তখন নিশ্চয়ই আপনার প্রিয় কোম্পানির পণ্যটিই আপনি বেছে নেন। কিন্তু এই ‘ফর্মুলা দুধ’ সম্পর্কে আরো অনেক তথ্য আপনার জেনে রাখা উচিৎ, যেমন- ফর্মুলা খাওয়ানো বাচ্চাদের মলের ধরণ কেমন হতে পারে বা তাকে কি পরিমাণ খাওয়াতে হবে ইত্যাদি। আমরা এ সম্পর্কে এমন কিছু তথ্য আপনাদের সামনে তুলে ধরব, যে তথ্যগুলো আপনাদের একটু অবাক করবে বৈকি!      ফর্মুলা দুধ পান করা শিশুদের মলের ধরণ ভিন্ন হয় আপনার শিশুকে আপনি ঠিক কি খাওয়াচ্ছেন এবং শিশুটি কি ধরনের মলত্যাগ করছে এর মধ্যে অবশ্যই একটি প্রত্যক্ষ সম্পর্ক…

বিস্তারিত পড়ুন

বাচ্চাকে জোর করে খাওয়ানোর কুফল

বাচ্চাকে জোর করে খাওয়ানোর কুফল

সব শিশুদের মধ্যে একটা সাধারণ সমস্যা দেখা যায়। সেটা হলো খাবার নিয়ে বায়নাক্কা করা! কোনো কোনো শিশু নিজের পছন্দের খাবার ছাড়া আর কিছুই খেতে চায় না। আবার কোনো শিশু সব কিছুতেই নাক সিঁটকায়। কেউ আছে খায় বটে, তবে পুরো খাবার না খেয়েই উঠে পড়ে। মোটকথা, বেশির ভাগ বাচ্চারাই খাবার নিয়ে ঝামেলা করে! বাচ্চা কেন খেতে চায়না? বেশির ভাগ মায়েরই অভিযোগ—বাচ্চা খেতে চায় না। কিছু কিছু রোগের কারণে শিশুদের রুচি কমে যেতে পারে, কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাপারটা অত জটিল কিছু নয়। অনেক ক্ষেত্রেই এ বিষয়ে মা-বাবার উৎকণ্ঠা থাকে। হয়তো শিশু…

বিস্তারিত পড়ুন

কোন বয়স থেকে বাচ্চাকে গরুর দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত?

কোন বয়স থেকে বাচ্চাকে গরুর দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত?

আজকালকার বাবা-মায়েরা তাদের বাচ্চাদের নিয়ে মাত্রাতিরিক্ত সচেতন হলেও অনেক বিষয় নিয়েই তারা ভাল-মন্দের মধ্যে ফারাক করতে পারেন না। অনেক বাবা মা তাদের সন্তান জন্ম নেওয়ার কয়েক মাস পর থেকেই গরুর দুধ খাওয়াতে শুরু করে দেন। কিন্তু এত কম বয়সে বাচ্চাকে গরুর দুধ খাওয়ানো ঠিক কি? এই উত্তর খোঁজার চেষ্টা করা হল এই প্রবন্ধে। বাচ্চার বয়স অন্তত ১২ মাস হওয়া পর্যন্ত গরুর দুধ দেয়া থেকে বিরত থাকা উচিত কেন? গরুর দুধ এক বছরের কম বয়সী শিশুদের মোটেও দেয়া উচিত নয়। এটা এমন একটি খাদ্য যাতে রয়েছে উচ্চমানের প্রোটিন এবং ক্যালসিয়াম ও…

বিস্তারিত পড়ুন