শিশু কখন থেকে হাঁটতে শুরু করে

শিশুর হাঁটতে শেখা

শিশুর প্রথম হাঁটা  জন্মের প্রথম বছরে শিশু তাঁর শরীরের হাড়, পেশী এবং নার্ভাস সিস্টেম সম্পূর্ণভাবে গড়ে তোলা এবং এদের মধ্যে সমন্বয় করণের কাজ করে। প্রথম দিকে শিশু বসতে শিখে, একপাশ থেকে অন্যপাশে গড়াতে শিখে, এরপর হামাগুড়ি দেয় এবং শেষ পর্যন্ত বিভিন্ন ধাপ পার হয়ে হাঁটতে শেখে।১১ মাস বয়স থেকেই যেকোনো সময় বাবু হাঁটতে শুরু করতে পারে। প্রতিটি বাচ্চাই আলাদা, তাই ঠিক কোন সময় আপনার সন্তান হাঁটতে শুরু করবে, তা বলা মুশকিল। নিচে বাচ্চার ২ বছর পর্যন্ত বয়স অনুযায়ী হাঁটতে শেখার ধাপ সম্পর্কে কিছু ধারনা দেয়া হোল। তবে মনে রাখতে হবে…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর দেরীতে কথা বলা । কারণ ও করণীয়

শিশুর দেরীতে কথা বলা । কারণ ও করণীয়

সব পিতামাতাই সন্তানের মুখ থেকে প্রথম শব্দ শোনার জন্য অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করেন।  তাই সন্তানের কথা বলায় দেরী হলে তা অত্যন্ত দুশ্চিন্তা ও হতাশার কারণ হয়। তবে ভালো খবর হচ্ছে বেশিরভাগ শিশুরাই দেরীতে কথা বলা শুরু করে দুই বছর বয়সের মধ্যে কোন সমস্যা ছাড়াই। প্রতি চারজনে একজন শিশু বিলম্বে কথা বলা শুরু করে। এদের বেশিরভাগেরই বিশেষ সাহায্যের প্রয়োজন হয় না। শিশুর কথা বলার বিষয়ে এবং কখন একজন বিশেষজ্ঞের কাছে যাওয়া প্রয়োজন সে বিষয়ে আজকের আলোচনা। শিশুর কথা বলা নিয়ে কখন চিন্তিত হবেন শিশু বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জিনিস শেখে। যেমন…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে ভালো ভাবে কথা বলতে শেখানোর কিছু টিপস

শিশুকে ভালো ভাবে কথা বলতে শেখানোর কিছু টিপস

কিভাবে পায়চারি করতে হয় সেটা যেমন আপানার বাচ্চা সরাসারি শিখবেনা ঠিক একইভাবে কিভাবে কথা বার্তা বলতে হয় সেটাও আপনার বাচ্চা সরাসরি জানবেনা।জন্মের পরপরই একটি শিশু ভাষাজ্ঞান অর্জন করতে শেখে না। ভাষা বা কথা শেখার জন্য শিশুর মস্তিষ্ক তখন যথেষ্ট পরিপক্ক থাকে না। জন্মের প্রায় চার মাস পর্যন্ত একটি শিশুর ভাষা কান্নার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে। এ সময় তার ভাষা জ্ঞান থাকে শূন্যের কোঠায়। মৌখিকভাবে ভাব আদান প্রদান বা কথা বলা হোল এমন একটি দক্ষতা যা বিভিন্ন ধরনের সামর্থ্যের উপর নির্ভর করে। সেটা হতে পারে- অন্যের বলা শব্দ বোঝার ক্ষমতা থাকা, সঠিক…

বিস্তারিত পড়ুন

বাচ্চার প্রথম কথা বলা কখন থেকে শুরু হয় ?

বাচ্চার প্রথম কথা বলা কখন থেকে শুরু হয় ?

বাচ্চা কখন কথা বলতে শুরু করবে? শিশুদের বড় হওয়ার মুহূর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম স্মরণীয় হলো যখন তার মুখে কথা ফোটে। বয়স তিন হতে হতেই বাচ্চারা কথা বলতে শিখে যায়। সাধারণত এক বছর বয়সে শোনা যায় বাবুর মুখে প্রথম বুলি। দুই বছরে পা দিলে এক সঙ্গে দুতিনটি শব্দ বলতে পারে বাচ্চারা, বয়স আড়াই বছর হতে না হতেই ছোট ছোট বাক্য বলতে শিখে ফেলে। নিচে বাচ্চার কথা বলতে শেখার পর্যায় ক্রমিক ধাপ সম্পর্কে কিছু ধারনা দেয়া হোলো- বাচ্চা যখন মায়ের পেটে অনেক বিশেষজ্ঞের মতে বাচ্চার ভাষা বোঝার প্রক্রিয়া শুরু হয় যখন সে মায়ের…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর চুষনি বা প্যাসিফায়ারের ব্যাবহার এবং এর সম্পর্কে বিস্তারিত

শিশুর চুষনি বা প্যাসিফাইয়ারের ব্যাবহার এবং যত্ন নেয়া

একজন নতুন মায়ের অনেক নতুন বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হয়। এক্ষেত্রে শিশুকে শান্ত রাখার ব্যাপারটাই অধিক গুরুত্ব পায়। এবং এ ব্যাপারে চুষনি (সুথার/প্যাসিফায়ার/ডামি) বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। কিছু বাচ্চাকে দোলনা দুলিয়ে বা জড়িয়ে ধরে শান্ত করা যায় এবং খাওয়ার সময়ই কেবল চুষতে চায়। কিন্তু অন্যদের ক্ষেত্রে তারা ক্ষুধার্ত নয় এমন অবস্থায়ও যেন দুধ চোষার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। যথেষ্ট বুকের দুধ বা ফর্মূলা খাওয়ানোর পরও যদি আপনার শিশু খেতে চায়, তবে এই সমস্যাতে চুষনি বা প্যাসিফায়ার একটি সমাধান হতে পারে। প্যাসিফায়ার বা চুষনি অবশ্যই শিশু পালনের বা খাদ্যের বিকল্প না।কিন্তু খাওয়ানো,…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর হ্যান্ড, ফুট এন্ড মাউথ ডিজিজ বা হাত,পা ও মুখের রোগ

শিশুর হ্যান্ড, ফুট এন্ড মাউথ ডিজিজ বা হাত,পা ও মুখের রোগ

হ্যান্ড, ফুট এন্ড মাউথ ডিজিজ বা হাত, পা ও মুখের রোগ (HFMD)  কি? হাত, পা ও মুখের রোগ (HFMD) অত্যন্ত সংক্রামক একটি ব্যাধি। এন্টেরোভাইরাস পরিবারের কক্সাকি ভাইরাসের আক্রমণ এই রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী। এই ভাইরাস ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে সরাসরি ছড়িয়ে পরে অপরিষ্কার হাতের মাধ্যমে। এছাড়াও আক্রান্ত ব্যক্তির লালা, মল ও নিঃশ্বাসের মাধ্যমেও ছড়াতে পারে। HFMD  হলে মুখে ফুসকুড়ি বা ঘা হয় এবং হাত পায়ে র‍্যাশ হয়। যেকোন বয়সের মানুষেরই এই রোগ হতে পারে তবে ৫ বছরের কম বয়সের শিশুদের বেশি হয়। এটি সাধারণত ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে নিজে নিজেই…

বিস্তারিত পড়ুন

৬-৯ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন

৬-৯ মাস বয়সী শিশুর বিকাশে যেভাবে সাহায্য করবেন

৬-৯ মাসে পরিবর্তনীয় বৈশিষ্ট্য খুব শীঘ্রই সে তার প্রথম পা ফেলবে। আপনার কাজ হবে তার নিজস্ব ভঙ্গিতে তাকে একটা সঠিক পথ বেছে নিতে উৎসাহিত করা। আপনি এখন আরও ভাল করে বুঝতে পারবেন সে কিভাবে স্বাচ্ছন্দ্য পেতে পছন্দ করে- তাকে খাওয়ানো , তাকে জড়িয়ে ধরে রাখা বা দোল খাওয়ানো, তাকে কোলে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা নাকি স্ট্রলারে করে চুপচাপ বেড়াতে যেতে। আপনারা দুজনে কোন শব্দ উচ্চারণ না করে ও নিজেদের মধ্যে কথা বার্তা  বলতে শিখবেন। মনোযোগ সহকারে তার কথা শুনবেন। আপনি ও আপনার শিশু যত এক অপরকে চিনতে থাকবেন, আপনি ততই নিশ্চিত…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর মুত্রনালীর প্রদাহ | ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন

শিশুর ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা মুত্রনালীর প্রদাহ

ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা মুত্রনালীর প্রদাহ কি? আমাদের শরীরে কিডনি রক্ত থেকে বর্জ্য পদার্থ ও পানি শুঁষে নিয়ে ইউরিন তৈরি করে। প্রতিদিন এই ইউরিন আমাদের শরীর থেকে বেরিয়ে গিয়ে শরীর সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কিডনি থেকে বেরিয়ে ইউরিন এক সরু টিউবের মধ্য দিয়ে গিয়ে ইউরিনারি ব্লাডারে জমা হয়। বাচ্চার বয়সের ওপর নির্ভর করে, কতটা ইউরিন ব্লাডারে জমা থাকবে। এরপর ব্লাডার থেকে জমা ইউরিন ইউরেথ্রার মধ্য দিয়ে গিয়ে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। ইউরিনারি ট্র্যাক্টে এমনিতে কোনো ব্যাকটেরিয়া থাকে না। কোনো কারণে ব্যাকটেরিয়া ব্লাডারে ঢুকে গেলে ইউরিনারি ট্র্যাক্টে ইনফেকশন হতে পারে। ব্লাডার…

বিস্তারিত পড়ুন

শিশুর মুখে থ্রাশ বা ইস্ট ইনফেকশন

শিশুর মুখে থ্রাশ বা ইস্ট ইনফেকশন

ছোটবেলায় শিশুদের যথাযথ যত্নের অভাবে শিশুদের মুখে অনেক ধরণের সমস্যা দেখা দেয়। শিশুদের মুখের বিভিন্ন সমস্যার মধ্যে ওড়াল থ্রাশ বা ইস্ট সংক্রমণ সাধারণত বেশি হয়ে থাকে। ওরাল থ্রাশ মায়ের জন্যও খুব চিন্তার ব্যাপার। ওড়াল থ্রাশ হলে তা বাচ্চার কাছ থেকে মায়ের স্তনে ও স্তনবৃন্তে ইস্ট সংক্রমণ করতে পারে। এতে নবজাতককে দুধ পান করানোর সময় মা ও ব্যথা অনুভব করতে পারেন। এসব ক্ষেত্রে নবজাতকের চিকিৎসার পাশাপাশি মায়েরও চিকিৎসা নিতে হয়। ওড়াল থ্রাশ কি? এটি ক্যানডিডা অ্যালবিকানস নামের ইস্ট বা ফাংগাসের সংক্রমণে হয়ে থাকে। ওরাল থ্রাশ অনেক সময় গলা পর্যন্ত বিস্তৃত হতে…

বিস্তারিত পড়ুন

নবজাতকের নাভি সংক্রান্ত কিছু জরুরী বিষয়

নবজাতকের নাভি সংক্রান্ত কিছু জরুরী বিষয়

সন্তানের সাথে মায়ের থাকে নাড়ির সম্পর্ক। এই নাড়িকে ডাক্তারি ভাষায় বলা হয়ে থাকে আম্বিলিকাল কর্ড (Umbilical Cord)। এটি আসলে মা এবং বাচ্চার মধ্যে যোগসূত্র তৈরি করে। মায়ের দিকের অংশটি লাগানো থাকে জরায়ুতে (গর্ভফুলে) এবং বাচ্চার অংশটি থাকে বাচ্চার নাভিতে। এই পথে মায়ের কাছে থেকে বাচ্চা গর্ভকালীন সময়ে পুষ্টি পেয়ে থাকে। জন্মের পর বাচ্চার দিকের অংশটি কিছু রেখে এটি কেটে ফেলা হয় এবং এই সময় প্রয়োজন সঠিক যত্নের। অনেক সময় অভিভাবকরা দুশ্চিন্তায় থাকেন নাভির যত্ন কিভাবে নিবেন? শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর নাভির যত্ন নিয়ে অনেকে চিন্তিত থাকেন। কেউ ভাবেন তেল লাগিয়ে…

বিস্তারিত পড়ুন