সাম্প্রতিককালে প্রেগন্যান্সি সংক্রান্ত জিজ্ঞাসাগুলোর মধ্যে একটি হল অ্যানোমালি স্ক্যান কি, কেন এবং কখন করতে হয়। অনেকেই আবার জানতে চান সাধারণ আলট্রাসাউন্ডের সাথে অ্যানোমালি স্ক্যানের পার্থক্য আছে কিনা। এসবের খুঁটিনাটি নিয়েই আজকের আলোচনা। অ্যানোমালি স্ক্যান কি? অ্যানোমালি স্ক্যান এক ধরণের আলট্রাসাউন্ড স্ক্যান যার মাধ্যমে গর্ভস্থ ভ্রূণ, প্লাসেন্টা এবং মায়ের পেলভিক অঙ্গগুলোকে নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হয়। এই স্ক্যান রুটিন প্রিন্যাটাল কেয়ারের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অ্যানোমালি স্ক্যানকে Level 2 Ultrasound, Anatomy scan, Mid-Pregnancy scan এবং Morphology scan নামেও অভিহিত করা হয়ে থাকে। অ্যানোমালি স্ক্যান এবং সাধারণ আলট্রাসাউন্ড একই পদ্ধতিতে এবং একই মেশিনের সাহায্যে…
বিস্তারিত পড়ুনDay: December 29, 2017
গর্ভাবস্থায় প্লাসেন্টাজনিত কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারে?
প্লাসেন্টা বা গর্ভফুল কি? প্লাসেন্টা বা গর্ভফুল জরায়ুর দেয়াল সংলগ্ন একটি চ্যাপ্টা ও কিছুটা গোলাকৃতির অঙ্গ যা গর্ভাবস্থায় মায়েদের জরায়ূর ভেতরে লেগে থাকে এবং সন্তানের সাথে মায়ের যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। গর্ভের শিশুর শরীর শরীরবৃত্তীয় যে সমস্ত কাজের জন্য উপযোগী হয়ে উঠে না, প্লাসেন্টা সে কাজগুলি তার হয়ে করে থাকে। এটি শিশুর নাড়ীর (আম্বিলিক্যাল কর্ড) মাধ্যমে ভ্রুনের সাথে সংযুক্ত থাকে। অন্য কথায় বলা যায় প্লাসেন্টা (গর্ভফুল) হলো মাতৃগর্ভে শিশুর সুরক্ষা বা সাপোর্ট সিস্টেম। প্লাসেন্টা কোনো কারনে ঠিকভাবে কাজ না করলে শিশুর স্বাস্থ্যগত ঝুঁকির সম্ভাবনা বেড়ে যায়। প্লাসেন্টা বা গর্ভফুলের…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় ভ্রমণ বা জার্নি কতটুকু নিরাপদ ?
গর্ভাবস্থায় ভ্রমণ কি নিরাপদ? গর্ভাবস্থায় মায়ের শরীরের বিশেষ যত্ন নিতে হবে। গর্ভাবস্থায় ভ্রমণ নিষিদ্ধ না হলেও ভ্রমণকালীন সময় বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে যাতে মায়ের ও শিশুর শরীরের ওপর কোনো ক্ষতিকর প্রভাব না পড়ে। গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস ভ্রমণ করা উচিত নয়, কারণ এ সময় গর্ভপাতের সম্ভাবনা বেশি থাকে। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভাবস্থায় ডাক্তাররা ভ্রমণ না করার জন্য পরামর্শ দিয়ে থাকেন। গর্ভকালীন কোন জটিলতা না থাকলে গর্ভাবস্থায় ভ্রমনে তেমন কোন বিধিনিষেধ নেই। তবে গর্ভাবস্থায় দূরে কোথাও বেড়াতে যাওয়ার আদর্শ সময় হোল দ্বিতীয় ট্রাইমেস্টার। কারণ এ সময় গর্ভপাতের ঝুঁকি অনেকটাই কমে যায়। এছাড়াও…
বিস্তারিত পড়ুনগর্ভাবস্থায় বাচ্চার অবস্থান কেমন হতে পারে ?
গর্ভাবস্থায় বাচ্চার অবস্থান বিভিন্ন ধরণের হতে পারে। মায়ের গর্ভে ভ্রূণ বেড়ে ওঠার সাথে সাথে তার নড়াচড়াও বাড়তে থাকে এবং অবস্থান পরিবর্তন করতে থাকে। এসময়গুলোতে আপনি তার নড়াচড়া, লাথি ছোড়া এবং মোচড়ানো অনুভব করতে পারবেন। গর্ভাবস্থার একেবারে শেষ মাসে গর্ভের বাচ্চা অনেক বড় হয়ে যায় এবং তার নড়াচড়া করার তেমন জায়গা মায়ের জরায়ুতে থাকেনা। এ সময় গর্ভে বাচ্চার অবস্থান কেমন আছে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ স্বাভাবিক প্রসবের জন্য বাচ্চাকে এ সময় মায়ের জরায়ুতে যথাযথ পজিশনে থাকতে হবে। আপনার ডাক্তার গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের অবস্থানের উপর নজর রাখবেন বিশেষ করে গর্ভাবস্থার শেষ মাসে। গর্ভাবস্থায়…
বিস্তারিত পড়ুনশিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য । কারণ, লক্ষন ও প্রতিকার
প্রতিটি বাচ্চারই নতুন জিনিসের সাথে অভ্যস্থ হতে একটু সময় লাগে। সময়ের সাথে সাথে সে সব কিছুর সাথেই নিজেকে খাপ খাইয়ে নেয়। তাই বাচ্চার মা বাবাদের ব্যাপার গুলো নিয়েও খুব দুশ্চিন্তার মাঝে পড়তে হয়। বেশির ভাগ বাচ্চাদের ক্ষেত্রেই কোষ্ঠকাঠিন্য একটি সাধারণ সমস্যা। বেশি সমস্যায় পরতে হয় যখন শিশু নতুন বা শক্ত খাবার শুরু করে। এসময় বেশিরভাগ বাবা মায়ের একটাই অভিযোগ থাকে যে শিশুর পায়খানা হচ্ছেনা। শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কান্নাকাটি করে, পেট মোচড়ায় এবং খাওয়াদাওয়াও কমিয়ে দেয়। অস্বস্তি হয় বলেই এমনটা করে তারা। শিশুর এই অস্বস্তি মায়েদের উৎকণ্ঠা বাড়িয়ে দেয়। স্বাভাবিক পায়খানা…
বিস্তারিত পড়ুন